০২:৫৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জে টানা ২ দিনের সংঘর্ষে আহত ৩০০

পাওনা টাকা আদায় নিয়ে হবিগঞ্জের বাহুবলে টানা দুইদিনের সংঘর্ষে ৩০০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছে।

সোমবার (২৬ আগস্ট) সন্ধ্যায় উপজেলার মিরপুর বাজারে এ সংঘর্ষ শুরু হয়ে চলে মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার মিরপুর বাজারে পাওনা টাকা চাওয়া নিয়ে লামাতাসী গ্রামের দর্জি আলফু মিয়ার সঙ্গে বানিয়াগাঁও গ্রামের আকল আলীর ছেলে আল-আমিনের কথা কাটাকাটি হয়।

এ খবর উভয় পক্ষের গ্রামের লোকজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে মিরপুর বাজারে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে লামাতাশি ও বানিয়াগাঁও গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও ইটপাটকেল নিয়ে মিরপুর বাজারে সংঘর্ষে লিপ্ত হন।

একপর্যায়ে উভয়পক্ষ মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোকজনকে সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ার আহ্বান জানায়। পরে লামাতাশি গ্রামের পক্ষে পাঁচ গ্রাম ও বানিয়াগাঁও গ্রামের পক্ষে আট গ্রামের লোকজন সংষর্ষে যোগ দেয়। থেমে এ সংঘর্ষ চলে টানা দুইদিন পর্যন্ত।

এ সময় সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-মৌলভীবাজার সড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করে।

বাহুবল মডেল থানার ওসি মশিউর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে।

হবিগঞ্জে টানা ২ দিনের সংঘর্ষে আহত ৩০০

প্রকাশিত: ১১:৪১:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৪

পাওনা টাকা আদায় নিয়ে হবিগঞ্জের বাহুবলে টানা দুইদিনের সংঘর্ষে ৩০০ জনের বেশি মানুষ আহত হয়েছে।

সোমবার (২৬ আগস্ট) সন্ধ্যায় উপজেলার মিরপুর বাজারে এ সংঘর্ষ শুরু হয়ে চলে মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে উপজেলার মিরপুর বাজারে পাওনা টাকা চাওয়া নিয়ে লামাতাসী গ্রামের দর্জি আলফু মিয়ার সঙ্গে বানিয়াগাঁও গ্রামের আকল আলীর ছেলে আল-আমিনের কথা কাটাকাটি হয়।

এ খবর উভয় পক্ষের গ্রামের লোকজনের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে মিরপুর বাজারে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে লামাতাশি ও বানিয়াগাঁও গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র ও ইটপাটকেল নিয়ে মিরপুর বাজারে সংঘর্ষে লিপ্ত হন।

একপর্যায়ে উভয়পক্ষ মসজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে লোকজনকে সংঘর্ষে লিপ্ত হওয়ার আহ্বান জানায়। পরে লামাতাশি গ্রামের পক্ষে পাঁচ গ্রাম ও বানিয়াগাঁও গ্রামের পক্ষে আট গ্রামের লোকজন সংষর্ষে যোগ দেয়। থেমে এ সংঘর্ষ চলে টানা দুইদিন পর্যন্ত।

এ সময় সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে ঢাকা-সিলেট ও ঢাকা-মৌলভীবাজার সড়কে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক করে।

বাহুবল মডেল থানার ওসি মশিউর রহমান বলেন, বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত আছে।