০৮:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সাপে কাটা রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রাসেল ভাইপারসহ বিষধর সাপের এন্টিভেনম রয়েছে। বর্তমানে সারাদেশে ব্যাপক আলোচিত রাসেল ভাইপার সাপ। কথিত আছে রাসেল ভাইপর দংশন করলে তার প্রতিষেদক এন্টিভেনম হাসপাতালে নেই। যদিও তথ্যটি সঠিক নয়। চলতি বন্যায় বিষাক্ত সাপের দংশনের শিকার সাতজন রোগীকে সেবা দিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।

এদিকে, বিয়ানীবাজারে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও ছড়াচ্ছে পানিবাহিত রোগ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১১টি মেডিকেল টিম মাঠে কাজ করেছে। পানিবাহিত রোগে আক্রান্তদের সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধ প্রদান করছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ মনিরুল হক খান বলেন, প্রতিদিন গড়ে ৫ থেকে ৬ জন পানিবাহিত রোগীকে হাসপাতালে সেবা দেয়া হচ্ছে। বন্যার পানি কমার সাথে সাথে প্লাবিত এলাকায় নানা ধরনের রোগের প্রকোপ দেখা দিতে পারে জানিয়ে ইউএইচও বলেন, বন্যা-পরবর্তী ১০ দিনে নিউমোনিয়া, শ্বাসনতন্ত্রের রোগ, ডায়রিয়া, কলেরা আক্রান্ত রোগীদের সেবা প্রদানের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।

আতংকিত না হয়ে সাপে কাটা রোগীকে কোন ধরনে ওজা বা ঝাড়ফুক না করে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে আসার অনুরোধ করেন ইউএইচও মোহাম্মদ মনিরুল হক খান।

অপরদিকে বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী শামিম ও উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তাগণ বন্যাকবলিত এলাকায় নিয়মিত পরিদর্শন ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন।


সর্বশেষ খবর বাঙালনিউজ এর গুগল নিউজ চ্যানেলে


বিষয়

সাপে কাটা রোগীদের চিকিৎসা দিচ্ছে বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স

প্রকাশিত: ১২:১৮:৩১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৩ জুলাই ২০২৪

বিয়ানীবাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স রাসেল ভাইপারসহ বিষধর সাপের এন্টিভেনম রয়েছে। বর্তমানে সারাদেশে ব্যাপক আলোচিত রাসেল ভাইপার সাপ। কথিত আছে রাসেল ভাইপর দংশন করলে তার প্রতিষেদক এন্টিভেনম হাসপাতালে নেই। যদিও তথ্যটি সঠিক নয়। চলতি বন্যায় বিষাক্ত সাপের দংশনের শিকার সাতজন রোগীকে সেবা দিয়েছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।

এদিকে, বিয়ানীবাজারে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও ছড়াচ্ছে পানিবাহিত রোগ। পরিস্থিতি মোকাবিলায় ১১টি মেডিকেল টিম মাঠে কাজ করেছে। পানিবাহিত রোগে আক্রান্তদের সেবা ও প্রয়োজনীয় ঔষধ প্রদান করছে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স।

এ বিষয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ মনিরুল হক খান বলেন, প্রতিদিন গড়ে ৫ থেকে ৬ জন পানিবাহিত রোগীকে হাসপাতালে সেবা দেয়া হচ্ছে। বন্যার পানি কমার সাথে সাথে প্লাবিত এলাকায় নানা ধরনের রোগের প্রকোপ দেখা দিতে পারে জানিয়ে ইউএইচও বলেন, বন্যা-পরবর্তী ১০ দিনে নিউমোনিয়া, শ্বাসনতন্ত্রের রোগ, ডায়রিয়া, কলেরা আক্রান্ত রোগীদের সেবা প্রদানের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে।

আতংকিত না হয়ে সাপে কাটা রোগীকে কোন ধরনে ওজা বা ঝাড়ফুক না করে দ্রুত সময়ের মধ্যে হাসপাতালে নিয়ে আসার অনুরোধ করেন ইউএইচও মোহাম্মদ মনিরুল হক খান।

অপরদিকে বিয়ানীবাজার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী শামিম ও উপজেলা পরিষদের কর্মকর্তাগণ বন্যাকবলিত এলাকায় নিয়মিত পরিদর্শন ও ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ অব্যাহত রেখেছেন।


সর্বশেষ খবর বাঙালনিউজ এর গুগল নিউজ চ্যানেলে