০২:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিয়ানীবাজারে ঘরবন্দি লাখো মানুষ, ডুবেছে ৯০ গ্রাম

চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে সীমান্তবর্তী বিয়ানীবাজার উপজেলায়। এ কারণে পৌরসভাসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় জলজট সৃষ্টি হয়ে বন্যা পরিস্থিতিতে পরিণত হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে উপজেলার নিম্নাঞ্চল ও গ্রামীণ রাস্তাঘাট।

প্রবল বর্ষণের সঙ্গে মুহুর্মুহু বজ্রপাতে গত রোববার রাত থেকে বুধবার দুপুর পর্যন্ত আতঙ্কে কেটেছে বিয়ানীবাজারবাসীর। টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে নদী ও হাওরের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। লোকালয়ে পানি প্রবেশ করায় দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন বিভিন্ন এলাকার মানুষ। প্লাবিত হয়েছে রাস্তাঘাট, দোকান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

অতিবৃষ্টি ও ঢলের পানিতে বিয়ানীবাজার-সিলেট সড়কের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হওয়ায় সড়ক সরাসরি যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। সড়কের আঙ্গাজুর এলাকা থেকে শুরু করে আলীনগর পর্যন্ত অংশের বিভিন্ন স্থানের সড়ক ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

উপজেলার ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুরমা, কুশিয়ারা, সুনাই ও বরুরদল নদীসহ বিভিন্ন হাওর ও খালবিলে পানি বাড়ছে। চারখাই, শেওলা, দুবাগ, কুড়ারবাজার, মুড়িয়া, লাউতা, মাথিউরা ও তিলপাড়া ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

এর মধ্যে তিলপাড়া ইউনিয়নের মাটিজুরা ও মাথিউরা ইউনিয়নের বেজগ্রামসহ গ্রামের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র রাস্তার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ঢলের পানি। পানির প্রবল স্রোতে ভেঙে গেছে সড়কের কয়েকটি অংশ।

বিয়ানীবাজার উপজেলার ইউএনও জানিয়েছেন, পৌরসভাসহ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ৯০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দি হয় পড়েছেন ২৪ হাজার ৮৫০ জন মানুষ। ৬৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন ৪৯০ জন মানুষ।

বিয়ানীবাজারে ঘরবন্দি লাখো মানুষ, ডুবেছে ৯০ গ্রাম

প্রকাশিত: ০৯:১৯:১০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুন ২০২৪

চলতি মৌসুমের সর্বোচ্চ বৃষ্টিপাত হয়েছে সীমান্তবর্তী বিয়ানীবাজার উপজেলায়। এ কারণে পৌরসভাসহ উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় জলজট সৃষ্টি হয়ে বন্যা পরিস্থিতিতে পরিণত হয়েছে। প্লাবিত হয়েছে উপজেলার নিম্নাঞ্চল ও গ্রামীণ রাস্তাঘাট।

প্রবল বর্ষণের সঙ্গে মুহুর্মুহু বজ্রপাতে গত রোববার রাত থেকে বুধবার দুপুর পর্যন্ত আতঙ্কে কেটেছে বিয়ানীবাজারবাসীর। টানা বর্ষণ ও উজান থেকে আসা পাহাড়ি ঢলে নদী ও হাওরের পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে। লোকালয়ে পানি প্রবেশ করায় দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন বিভিন্ন এলাকার মানুষ। প্লাবিত হয়েছে রাস্তাঘাট, দোকান ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান।

অতিবৃষ্টি ও ঢলের পানিতে বিয়ানীবাজার-সিলেট সড়কের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হওয়ায় সড়ক সরাসরি যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে। সড়কের আঙ্গাজুর এলাকা থেকে শুরু করে আলীনগর পর্যন্ত অংশের বিভিন্ন স্থানের সড়ক ও নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

উপজেলার ভেতর দিয়ে বয়ে যাওয়া সুরমা, কুশিয়ারা, সুনাই ও বরুরদল নদীসহ বিভিন্ন হাওর ও খালবিলে পানি বাড়ছে। চারখাই, শেওলা, দুবাগ, কুড়ারবাজার, মুড়িয়া, লাউতা, মাথিউরা ও তিলপাড়া ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।

এর মধ্যে তিলপাড়া ইউনিয়নের মাটিজুরা ও মাথিউরা ইউনিয়নের বেজগ্রামসহ গ্রামের সড়ক যোগাযোগের একমাত্র রাস্তার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ঢলের পানি। পানির প্রবল স্রোতে ভেঙে গেছে সড়কের কয়েকটি অংশ।

বিয়ানীবাজার উপজেলার ইউএনও জানিয়েছেন, পৌরসভাসহ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ৯০টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। এতে পানিবন্দি হয় পড়েছেন ২৪ হাজার ৮৫০ জন মানুষ। ৬৭টি আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন ৪৯০ জন মানুষ।