বুধবার (8 মে) সিলেটের চার উপজেলায় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে অংশ নেন ৫৮ প্রার্থী। এরমধ্যে জামানত রক্ষা করতে পারেন নি ২০ জন। আইন অনুযায়ী, সংশ্লিষ্ট আসনে প্রদত্ত ভোটের ৮ ভাগের ১ ভাগ না পেলে প্রতিদ্বন্দ্বি প্রার্থীর জামানত বাজেয়াপ্ত হয়। এদের মধ্যে চেয়ারম্যান প্রর্থী ১১ জন। বকি ৯ জন ভাইস চেয়ারম্যান প্রর্থী।
সিলেট সদর উপজেলায় ৩ জনের জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। তার হলেন- চেয়ারম্যান প্রার্থী আওয়ামী লীগ নেতা মিল্লাত আহমদ চৌধুরী (ঘোড়া), স্বতন্ত্র মো. আহাদ মিয়া (দোয়াত-কলম) সিলেট জেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি মো. এজাজুল হক (মোটরসাইকেল)।
ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী বিএনপি নেতা নিজাম আহমদ (টিউবওয়েল), বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম (তালা), আওয়ামী লীগ নেতা বিলাশ বোনার্জী (বৈদ্যুতিক বাল্ব) ও আওয়ামী লীগ নেতা রথীন্দ্র লাল দাস (বই)।
দক্ষিণ সুরমায় চেয়ারম্যান পদে জামানত হারিয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. মইনুল ইসলাম (আনারস) ও নাট্য অভিনেতা মো. সাহেদ মোশারফ (কাপ পিরিচ)।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে স্বতন্ত্র আলী আছগর খাঁন শামীম (চশমা) ও ছাত্রলীগ নেতা মো. আব্দুর রহমান (উড়োজাহাজ)।
বিশ্বনাথ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আকদ্দুছ আলী (হেলিকাপ্টার), উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক গৌছ খান (কই মাছ), আওয়ামী লীগ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ এস আলী এনামুল হক চৌধুরী (মোটর সাইকেল), প্রবাসী আব্দুল রোশন চেরাগ আলী (ঘোড়া), যুবলীগ নেতা শমসাদুর রহমান রাহিন (শালিক) ও বিএনপি নেতা সফিক উদ্দিন (উট)।
ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি পার্থ সারথি দাশ পাপ্পু (টিয়া পাখি) ও উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক কাওছার খান (তালা) জামানত হারিয়েছেন।
আর গোলাপগঞ্জ উপজেলায় ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী আকমল হোসেনের (বই) জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।