০৩:১৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র উইমেন্স হাসপাতালে ভাংচুর

এক রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে ওই রোগীর স্বজনদের বিরুদ্ধে। তবে স্বজনরা অভিযোগ করেছেন, হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসা না পেয়ে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাত ১২টার দিকে সিলেট নগরীর কাজিটুলা মহসিনর মিয়া কলোনী ভাড়াটিয়া গফুর মিয়াকে (৬০) অসুস্থ অবস্থায় উইমেন্স মেডিকেলে নিয়ে আসে তার স্বজনরা। হাসপাতালের ইমারজেন্সি বিভাগ থেকে আইসিইউতে নেওয়া পর মারা যান তিনি। এ ঘটনার পর স্বজনদের কাছে মরদেহ বুঝিয়ে দেওয়ার হলে তারা হাসপাতাল থেকে চলে জান। পরে রাত দেড়টার দিকে নিহত গফুর মিয়ার ছেলে নয়ন (২০) তার স্বজনদের নিয়ে হাসপাতালে ব্যাপক ভাঙচুর করেন।

এ ব্যাপারে উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহকারী পরিচালক ডা. তাহফিম আহমদ রিফাত জানান, রোগীর অবস্থা খারাপ থাকায় কর্তব্যরত ডাক্তার স্বজনদের অনুমতি নিয়ে আইসিইউতে নিয়ে যান। পরে সেখানে মারা যান তিনি। যেহেতু নিহত ব্যক্তি হাসপাতালের ভর্তি কোন রোগী না, এছাড়া তার কোন টিকেটও করেনি তাই তাদের ইমার্জেন্সি বিভাগ থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যেতে বলা হয়। সেসব করে তারা মরদেহ নিয়ে চলে যান। পরে গভীর রাতে ৬০ থেকে ৭০ জন ব্যক্তি হাসপাতালের আউটডোর ব্যপক ভাঙচুর করে। আমরা সিসিটিভি ফোটেজ দেখে হামলাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা করছি।

সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন সিপন জানান, ভাঙচুরের খবর পেয়ে আমরা রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। হাসপাতাল থেকে অভিযোগ করা হলে আমরা ব্যবস্থা নেব।

বিষয়

রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র উইমেন্স হাসপাতালে ভাংচুর

প্রকাশিত: ০৬:৪৫:০৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৪

এক রোগীর মৃত্যুকে কেন্দ্র করে সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে ওই রোগীর স্বজনদের বিরুদ্ধে। তবে স্বজনরা অভিযোগ করেছেন, হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসা না পেয়ে রোগীর মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) দিবাগত রাত দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।

জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১৮ জানুয়ারি) রাত ১২টার দিকে সিলেট নগরীর কাজিটুলা মহসিনর মিয়া কলোনী ভাড়াটিয়া গফুর মিয়াকে (৬০) অসুস্থ অবস্থায় উইমেন্স মেডিকেলে নিয়ে আসে তার স্বজনরা। হাসপাতালের ইমারজেন্সি বিভাগ থেকে আইসিইউতে নেওয়া পর মারা যান তিনি। এ ঘটনার পর স্বজনদের কাছে মরদেহ বুঝিয়ে দেওয়ার হলে তারা হাসপাতাল থেকে চলে জান। পরে রাত দেড়টার দিকে নিহত গফুর মিয়ার ছেলে নয়ন (২০) তার স্বজনদের নিয়ে হাসপাতালে ব্যাপক ভাঙচুর করেন।

এ ব্যাপারে উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে সহকারী পরিচালক ডা. তাহফিম আহমদ রিফাত জানান, রোগীর অবস্থা খারাপ থাকায় কর্তব্যরত ডাক্তার স্বজনদের অনুমতি নিয়ে আইসিইউতে নিয়ে যান। পরে সেখানে মারা যান তিনি। যেহেতু নিহত ব্যক্তি হাসপাতালের ভর্তি কোন রোগী না, এছাড়া তার কোন টিকেটও করেনি তাই তাদের ইমার্জেন্সি বিভাগ থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিয়ে যেতে বলা হয়। সেসব করে তারা মরদেহ নিয়ে চলে যান। পরে গভীর রাতে ৬০ থেকে ৭০ জন ব্যক্তি হাসপাতালের আউটডোর ব্যপক ভাঙচুর করে। আমরা সিসিটিভি ফোটেজ দেখে হামলাকারীদের শনাক্তের চেষ্টা করছি।

সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মঈন উদ্দিন সিপন জানান, ভাঙচুরের খবর পেয়ে আমরা রাতে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। হাসপাতাল থেকে অভিযোগ করা হলে আমরা ব্যবস্থা নেব।