১২:৪৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আগামীতে ক্ষমতায় গেলে সিলেটে শহর রক্ষা বাঁধ হবে : মোমেন

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, গত ১৫ বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এজন্য বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে, দেশের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। এই শান্তি, স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রকে ধরে রাখতে হবে। আমরা বিএনপির সন্ত্রাসী কার্যক্রম দেখতে চাই না। এজন্য শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার।

বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে সিলেট সরকারি আলিয়া মাদরাসা মাঠে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রথম নির্বাচনী জনসভায় সিলেট-১ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী এ কে আব্দুল মোমেন এসব কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পাঁচ বছর আগে এখানে এসেছিলেন তখন আমার বড়ভাই (আবুল মাল আব্দুল মুহিত) এখানে উপস্থিত ছিলেন। তাকে শেখ হাসিনা সুযোগ দিয়েছিলেন। আর আপনারা ভোট দিয়েছেন বলে তিনি জনগণের জন্য কাজ করেছ্নে। আমিও আমার বড়ভাইয়ের মতো কাজ করতে চাই।

তিনি আরও বলেন, আজকে আমরা মহা আনন্দিত। আমাদের দলের সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের মধ্যে উপস্থিত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর আরেক কন্যা শেখ রেহেনাকে আমি অভিনন্দন জানাই। তাদের জন্য দোয়া করি। এই দেশে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কিছু কুলাঙ্গারদের কারণে তার স্বপ্নের অনেক কাজ করতে পারেননি। কিন্তু বঙ্গবন্ধু দিয়ে গেছেন অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। আগামীতে ক্ষমতায় গেলে সিলেটে শহর রক্ষা বাঁধ হবে। সিলেটে রেলওয়ের উন্নয়ন হবে। ইতোমধ্যে এ ব্যাপারে প্রকল্প উন্নয়ন কমিটিতে গেছে।

ড. মোমেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহেনাকে অভিবাদন জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী সিলেটবাসীর প্রতি খুবই আন্তরিক। তিনি সিলেটের উন্নয়নে সবসময় নজর রাখেন। প্রধানমন্ত্রীর কারণে গত ৫০ বছরে প্রথমবারের মতো সুরমা-কুশিয়ারা নদীর খনন কাজ শুরু হয়েছে। আগামীতে সিলেটে শহর রক্ষা বাঁধ তৈরি করা হবে। সিলেটে রেলওয়ের উন্নয়ন প্রকল্প ইতিমধ্যে অনুমোদন দিয়েছে। ইনশাআল্লাহ সরকার গঠনের পরপরই আখাউড়া-সিলেট রেললাইনের কাজটিও শুরু হবে।

জনসভায় উপস্থিত নারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন ক্ষমতায় আসেন তখন মহিলা শ্রমিকের সংখ্যা ছিল মাত্র ৬ শতাংশ। গত কয়েক বছরে এটা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ শতাংশে। নারীর ক্ষমতায়নের ফলে এখন নারীরা জজ, সচিব, রাষ্ট্রদূত, সেনাবাহিনী-পুলিশ ও অন্যান্য শীর্ষপদে আসীন হচ্ছেন। আগে বিভিন্ন সার্টিফিকেট-কাগজাদিতে আমাদের শুধু পিতার নামই লেখা হতো। প্রধানমন্ত্রী পিতার নামের সঙ্গে মায়ের নাম অর্ন্তভুক্ত করে নারী জাতিকে সম্মান জানিয়েছেন।

বিষয়

আগামীতে ক্ষমতায় গেলে সিলেটে শহর রক্ষা বাঁধ হবে : মোমেন

প্রকাশিত: ০৫:৫২:৩৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৩

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, গত ১৫ বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশের শান্তি ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করে গণতন্ত্রকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। এজন্য বাংলাদেশ অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে, দেশের উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে। এই শান্তি, স্থিতিশীলতা ও গণতন্ত্রকে ধরে রাখতে হবে। আমরা বিএনপির সন্ত্রাসী কার্যক্রম দেখতে চাই না। এজন্য শেখ হাসিনার সরকার বারবার দরকার।

বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বিকেলে সিলেট সরকারি আলিয়া মাদরাসা মাঠে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রথম নির্বাচনী জনসভায় সিলেট-১ আসনের আওয়ামী লীগের প্রার্থী এ কে আব্দুল মোমেন এসব কথা বলেন।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, পাঁচ বছর আগে এখানে এসেছিলেন তখন আমার বড়ভাই (আবুল মাল আব্দুল মুহিত) এখানে উপস্থিত ছিলেন। তাকে শেখ হাসিনা সুযোগ দিয়েছিলেন। আর আপনারা ভোট দিয়েছেন বলে তিনি জনগণের জন্য কাজ করেছ্নে। আমিও আমার বড়ভাইয়ের মতো কাজ করতে চাই।

তিনি আরও বলেন, আজকে আমরা মহা আনন্দিত। আমাদের দলের সভানেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের মধ্যে উপস্থিত হয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর আরেক কন্যা শেখ রেহেনাকে আমি অভিনন্দন জানাই। তাদের জন্য দোয়া করি। এই দেশে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কিছু কুলাঙ্গারদের কারণে তার স্বপ্নের অনেক কাজ করতে পারেননি। কিন্তু বঙ্গবন্ধু দিয়ে গেছেন অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ। আগামীতে ক্ষমতায় গেলে সিলেটে শহর রক্ষা বাঁধ হবে। সিলেটে রেলওয়ের উন্নয়ন হবে। ইতোমধ্যে এ ব্যাপারে প্রকল্প উন্নয়ন কমিটিতে গেছে।

ড. মোমেন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনা ও বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ রেহেনাকে অভিবাদন জানিয়ে বলেন, প্রধানমন্ত্রী সিলেটবাসীর প্রতি খুবই আন্তরিক। তিনি সিলেটের উন্নয়নে সবসময় নজর রাখেন। প্রধানমন্ত্রীর কারণে গত ৫০ বছরে প্রথমবারের মতো সুরমা-কুশিয়ারা নদীর খনন কাজ শুরু হয়েছে। আগামীতে সিলেটে শহর রক্ষা বাঁধ তৈরি করা হবে। সিলেটে রেলওয়ের উন্নয়ন প্রকল্প ইতিমধ্যে অনুমোদন দিয়েছে। ইনশাআল্লাহ সরকার গঠনের পরপরই আখাউড়া-সিলেট রেললাইনের কাজটিও শুরু হবে।

জনসভায় উপস্থিত নারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী যখন ক্ষমতায় আসেন তখন মহিলা শ্রমিকের সংখ্যা ছিল মাত্র ৬ শতাংশ। গত কয়েক বছরে এটা বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪৬ শতাংশে। নারীর ক্ষমতায়নের ফলে এখন নারীরা জজ, সচিব, রাষ্ট্রদূত, সেনাবাহিনী-পুলিশ ও অন্যান্য শীর্ষপদে আসীন হচ্ছেন। আগে বিভিন্ন সার্টিফিকেট-কাগজাদিতে আমাদের শুধু পিতার নামই লেখা হতো। প্রধানমন্ত্রী পিতার নামের সঙ্গে মায়ের নাম অর্ন্তভুক্ত করে নারী জাতিকে সম্মান জানিয়েছেন।