১২:৩৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জুস বিক্রেতা হত্যা মামলায় তিন জনের মৃ ত্যু দ ণ্ড

প্রতীকী ছবি

সিলেটের বালাগঞ্জে চাঞ্চল্যকর জুস ব্যবসায়ী হাসান মিয়া (২৮) হত্যা মামলায় তিন আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। সেইসাথে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার সিলেট জেলা ও দায়রা জজ-৩ আদালতের বিচারক সৈয়দা আমিনা ফারহিন এ রায় দেন।

মৃত্যুদÐপ্রাপ্তরা হলেন- বালাগঞ্জ উপজেলার হাসামপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মবশ্বিরের ছেলে আব্দুস সবুর পুতুল, তাঁর ছেলে ফাহাদ আহমদ রাহী ও আব্দুল মোমিন রণি। তাঁদের মধ্যে আব্দুস সবুর পুতুল কারাগারে থাকলেও তাঁর দুই ছেলে ফাহাদ আহমদ রাহী ও আব্দুল মোমিন রণি পলাতক।

আদালত সূত্র জানায়, ২০১৮ সালের ২২ মে তারাবির নামাজের সময় উপজেলার একই হাসামপুর হাফিজিয়া মাদরাসার নিজ মালিকানা হাসান ফার্মেসি অ্যান্ড ভ্যারাইটিজ স্টোরে হাসান মিয়াকে (২৮) ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়। হাসান মিয়া হাসামপুর গ্রামের মৃত নজরুল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই হোসাইন আহমদ সাহান বাদী হয়ে ২৩ মে বালাগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন, লিচুর জুস সরবরাহ করতেন হাসান মিয়া। ঘটনার দিন সরবরাহকৃত জুসের মূল্য বাবদ ২৫০০ টাকা নিয়ে রাহি ও হাসানের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে রাহি হাসানকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা দেন।

২০১৯ সালের ১১ জুন অভিযুক্ত তিন আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দাখিল করেন মামলার উপপরিদর্শক সুদীপ দাস। এরপর দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া ও ১৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বিচারক সোমবার এ রায় ঘোষণা করেন।

জুস বিক্রেতা হত্যা মামলায় তিন জনের মৃ ত্যু দ ণ্ড

প্রকাশিত: ০৮:০৭:১০ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪

সিলেটের বালাগঞ্জে চাঞ্চল্যকর জুস ব্যবসায়ী হাসান মিয়া (২৮) হত্যা মামলায় তিন আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। সেইসাথে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

সোমবার সিলেট জেলা ও দায়রা জজ-৩ আদালতের বিচারক সৈয়দা আমিনা ফারহিন এ রায় দেন।

মৃত্যুদÐপ্রাপ্তরা হলেন- বালাগঞ্জ উপজেলার হাসামপুর গ্রামের মৃত আব্দুল মবশ্বিরের ছেলে আব্দুস সবুর পুতুল, তাঁর ছেলে ফাহাদ আহমদ রাহী ও আব্দুল মোমিন রণি। তাঁদের মধ্যে আব্দুস সবুর পুতুল কারাগারে থাকলেও তাঁর দুই ছেলে ফাহাদ আহমদ রাহী ও আব্দুল মোমিন রণি পলাতক।

আদালত সূত্র জানায়, ২০১৮ সালের ২২ মে তারাবির নামাজের সময় উপজেলার একই হাসামপুর হাফিজিয়া মাদরাসার নিজ মালিকানা হাসান ফার্মেসি অ্যান্ড ভ্যারাইটিজ স্টোরে হাসান মিয়াকে (২৮) ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয়। হাসান মিয়া হাসামপুর গ্রামের মৃত নজরুল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনায় নিহতের ছোট ভাই হোসাইন আহমদ সাহান বাদী হয়ে ২৩ মে বালাগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারে তিনি উল্লেখ করেন, লিচুর জুস সরবরাহ করতেন হাসান মিয়া। ঘটনার দিন সরবরাহকৃত জুসের মূল্য বাবদ ২৫০০ টাকা নিয়ে রাহি ও হাসানের মধ্যে বাকবিতন্ডা হয়। একপর্যায়ে রাহি হাসানকে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা দেন।

২০১৯ সালের ১১ জুন অভিযুক্ত তিন আসামিদের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ দাখিল করেন মামলার উপপরিদর্শক সুদীপ দাস। এরপর দীর্ঘ বিচার প্রক্রিয়া ও ১৬ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বিচারক সোমবার এ রায় ঘোষণা করেন।