০৮:২২ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল

হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোশারফ হোসেন আরিফ বাপ্পীর আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এতে জেলাজুড়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি।

শুক্রবার বাপ্পীর ৩ মিনিট ৩৯ সেকেন্ডের ওই ভিডিও ফেসবুক, মেসেঞ্জার ও ওয়াটসঅ্যাপে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।

এতে দেখা যায়, বাপ্পী অজ্ঞাত এক যুবতীর সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলছেন এবং তাকে উড়ো চুম্বন দিচ্ছেন। গোসলরত ওই তরুণীকে দেখে এক পর্যায়ে বাপ্পী নিজেও বিবস্ত্র হয়ে পড়েন। ভিডিওটি ভাইরাল হলে ছাত্রলীগে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

তবে ভিডিওটি এডিটিং করা বলে বাপ্পী তার ফেসবুকে দাবি করেছেন। তিনি জানান, তার বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীরা ঈর্ষান্বিত হয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগকে বিতর্কিত করতে এডিটিংয়ের মাধ্যমে ছবি ও ভিডিও দিয়ে তার মানহানির চেষ্টা করছে। গুজবে কান না দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা জানান, দায়িত্বশীল একজন ছাত্রনেতার এমন আপত্তিকর কার্যকলাপ কাম্য নয়। তার এমন কাণ্ডজ্ঞানহীনতায় জেলা ছাত্রলীগের মানহানি হয়েছে।

এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখবো। আমাদের সংগঠনের জন্য অসম্মান ও অমর্যাদাজনক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হলে সর্বোচ্চ গঠনতান্ত্রিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

বিষয়

হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগ নেতার আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল

প্রকাশিত: ০৪:৫৭:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোশারফ হোসেন আরিফ বাপ্পীর আপত্তিকর ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এতে জেলাজুড়ে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন তিনি।

শুক্রবার বাপ্পীর ৩ মিনিট ৩৯ সেকেন্ডের ওই ভিডিও ফেসবুক, মেসেঞ্জার ও ওয়াটসঅ্যাপে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে।

এতে দেখা যায়, বাপ্পী অজ্ঞাত এক যুবতীর সঙ্গে ভিডিও কলে কথা বলছেন এবং তাকে উড়ো চুম্বন দিচ্ছেন। গোসলরত ওই তরুণীকে দেখে এক পর্যায়ে বাপ্পী নিজেও বিবস্ত্র হয়ে পড়েন। ভিডিওটি ভাইরাল হলে ছাত্রলীগে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

তবে ভিডিওটি এডিটিং করা বলে বাপ্পী তার ফেসবুকে দাবি করেছেন। তিনি জানান, তার বিরুদ্ধে চক্রান্তকারীরা ঈর্ষান্বিত হয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছে। হবিগঞ্জ জেলা ছাত্রলীগকে বিতর্কিত করতে এডিটিংয়ের মাধ্যমে ছবি ও ভিডিও দিয়ে তার মানহানির চেষ্টা করছে। গুজবে কান না দেওয়ার জন্য অনুরোধ জানান তিনি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা জানান, দায়িত্বশীল একজন ছাত্রনেতার এমন আপত্তিকর কার্যকলাপ কাম্য নয়। তার এমন কাণ্ডজ্ঞানহীনতায় জেলা ছাত্রলীগের মানহানি হয়েছে।

এ বিষয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘বিষয়টি আমরা খতিয়ে দেখবো। আমাদের সংগঠনের জন্য অসম্মান ও অমর্যাদাজনক কর্মকাণ্ডে সম্পৃক্ত হলে সর্বোচ্চ গঠনতান্ত্রিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’