০৩:১৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভাজাভুজি খাবার বাড়ায় মানসিক চাপ, বলছে গবেষণা

ছবি-সংগৃহীত

মুখরোচক খাবার খেতে কে না ভালোবাসে? বিশেষ করে মন খারাপ থাকলে অনেকেই বাইরের খাবার খান। পছন্দের খাবার খেলে সাময়িকভাবে কিছুটা আনন্দ লাগে। মন খারাপ দূর হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, মন খারাপ থাকা অবস্থায় ভাজাভুজি খাবার খেলে মানসিক চাপ আরও বাড়তে পারে। ইউনিভার্সিটি অফ কলোরাডো-বোল্ডারের গবেষকেরা এমনটাই জানাচ্ছেন।

ভাজাভুজি বা জাঙ্ক ফুডের কথা বললেই আমাদের মাথায় আসে ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যার কথা। গবেষকদের মতে, উদ্বেগের সময় ভাজাভুজি খেলে তা বৃহদন্ত্রে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়াগুলোর সঙ্গে বিক্রিয়া করে। ফলে বৃহদন্ত্রের সঙ্গে মস্তিষ্কের যোগাযোগে এক বিচ্ছিন্নতা তৈরি হয়।

অর্থাৎ সহজভাবে বলা যায়, বেশি ফ্যাট–সম্পন্ন খাবার খেলে তা মস্তিষ্কে এমন বিক্রিয়া ঘটাতে পারে, যাতে উদ্বেগের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। আবার এমন খাবার খেলে রক্তে ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এর কারণেও উদ্বেগের লক্ষণ বাড়ে।

মনখারাপ থাকলে অনেকে মিষ্টি বা চকলেট জাতীয় খাবার খান। এক্ষেত্রেও একইরকম প্রভাব হয়। ফলে, হঠাৎ রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু, সুগারের মাত্রা আবার আগের অবস্থায় ফিরে এলেই দ্বিগুণ হয়ে ফিরে আসে অবসাদ বা উদ্বেগ।

এছাড়া, জাঙ্ক ফুডে উপস্থিত নানা প্রক্রিয়াজাত রাসায়নিক, কৃত্রিম রং ইত্যাদি আমার স্নায়ুতন্ত্রের ওপর প্রভাব ফেলে। আর তা খুব একটা ভালো হয় না। যা উদ্বেগের সম্ভাবনা বাড়াতে পারে।

সর্বশেষ খবর বাঙালনিউজ এর গুগল নিউজ চ্যানেলে

সূত্র: ঢাকা মেইল

ভাজাভুজি খাবার বাড়ায় মানসিক চাপ, বলছে গবেষণা

প্রকাশিত: ০৩:৫৬:১২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১২ জুলাই ২০২৪

মুখরোচক খাবার খেতে কে না ভালোবাসে? বিশেষ করে মন খারাপ থাকলে অনেকেই বাইরের খাবার খান। পছন্দের খাবার খেলে সাময়িকভাবে কিছুটা আনন্দ লাগে। মন খারাপ দূর হয়। কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণা বলছে, মন খারাপ থাকা অবস্থায় ভাজাভুজি খাবার খেলে মানসিক চাপ আরও বাড়তে পারে। ইউনিভার্সিটি অফ কলোরাডো-বোল্ডারের গবেষকেরা এমনটাই জানাচ্ছেন।

ভাজাভুজি বা জাঙ্ক ফুডের কথা বললেই আমাদের মাথায় আসে ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যার কথা। গবেষকদের মতে, উদ্বেগের সময় ভাজাভুজি খেলে তা বৃহদন্ত্রে উপস্থিত ব্যাকটেরিয়াগুলোর সঙ্গে বিক্রিয়া করে। ফলে বৃহদন্ত্রের সঙ্গে মস্তিষ্কের যোগাযোগে এক বিচ্ছিন্নতা তৈরি হয়।

অর্থাৎ সহজভাবে বলা যায়, বেশি ফ্যাট–সম্পন্ন খাবার খেলে তা মস্তিষ্কে এমন বিক্রিয়া ঘটাতে পারে, যাতে উদ্বেগের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। আবার এমন খাবার খেলে রক্তে ইনসুলিন প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। এর কারণেও উদ্বেগের লক্ষণ বাড়ে।

মনখারাপ থাকলে অনেকে মিষ্টি বা চকলেট জাতীয় খাবার খান। এক্ষেত্রেও একইরকম প্রভাব হয়। ফলে, হঠাৎ রক্তে সুগারের মাত্রা বৃদ্ধি পায়। কিন্তু, সুগারের মাত্রা আবার আগের অবস্থায় ফিরে এলেই দ্বিগুণ হয়ে ফিরে আসে অবসাদ বা উদ্বেগ।

এছাড়া, জাঙ্ক ফুডে উপস্থিত নানা প্রক্রিয়াজাত রাসায়নিক, কৃত্রিম রং ইত্যাদি আমার স্নায়ুতন্ত্রের ওপর প্রভাব ফেলে। আর তা খুব একটা ভালো হয় না। যা উদ্বেগের সম্ভাবনা বাড়াতে পারে।

সর্বশেষ খবর বাঙালনিউজ এর গুগল নিউজ চ্যানেলে

সূত্র: ঢাকা মেইল