০৪:১৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতীয় পণ্য বর্জনে জনগণ সাড়া দিয়েছে: রিজভী

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। ছবি: ইন্টারনেট

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আজকের রাজনীতিতে সবচেয়ে সমাদৃত শব্দ ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন’। এ পণ্য বর্জন একদিনে সৃষ্টি হয়নি। দীর্ঘদিনের অপমান, বঞ্চনা ও লাঞ্ছনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের জনগণ ভারতীয় পণ্য বর্জনে সাড়া দিয়েছে। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী এ বর্জনের আহ্বান জানালেও আজ তা সর্বমহলে সমাদৃত।

আজ রোববার দুপুরে বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে গণমাধ্যমের উদ্দেশ্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, ভারত বন্ধুত্বের কথা বলে। অথচ পানির ন্যায্য হিস্যা দেয় না। বন্ধুত্বের কথা বলে প্রতিনিয়ত সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যা করা হচ্ছে। এসব অন্যায় ও অবিচারের কারণে বাংলাদেশিদের প্রতিবাদী করে তুলেছে। বাংলাদেশের বাজারে বাণিজ্যে তারা একতরফা আধিপত্য বজায় রেখেছে দীর্ঘদিন। তারা বাংলাদেশকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র মনে করলে ভারসাম্যমূলক বাণিজ্য বা অর্থনৈতিক অবকাঠামো গড়ে তুলতো। ভারত কখনোই ব্যবসায়ীক নীতি মানেনি।

তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব না করে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছে। আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। এ অবৈধ সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে ভারতের নীতিনির্ধারকরা। এ কারণেই বাংলাদেশের জনগণ ভারতের বিরুদ্ধে বেশি ক্ষুদ্ধ হয়েছে।

সূত্র: জাগো নিউজ

ভারতীয় পণ্য বর্জনে জনগণ সাড়া দিয়েছে: রিজভী

প্রকাশিত: ০২:৪২:১৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, আজকের রাজনীতিতে সবচেয়ে সমাদৃত শব্দ ‘ভারতীয় পণ্য বর্জন’। এ পণ্য বর্জন একদিনে সৃষ্টি হয়নি। দীর্ঘদিনের অপমান, বঞ্চনা ও লাঞ্ছনার পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশের জনগণ ভারতীয় পণ্য বর্জনে সাড়া দিয়েছে। কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী এ বর্জনের আহ্বান জানালেও আজ তা সর্বমহলে সমাদৃত।

আজ রোববার দুপুরে বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে গণমাধ্যমের উদ্দেশ্যে তিনি এসব কথা বলেন।

রিজভী বলেন, ভারত বন্ধুত্বের কথা বলে। অথচ পানির ন্যায্য হিস্যা দেয় না। বন্ধুত্বের কথা বলে প্রতিনিয়ত সীমান্তে বাংলাদেশি হত্যা করা হচ্ছে। এসব অন্যায় ও অবিচারের কারণে বাংলাদেশিদের প্রতিবাদী করে তুলেছে। বাংলাদেশের বাজারে বাণিজ্যে তারা একতরফা আধিপত্য বজায় রেখেছে দীর্ঘদিন। তারা বাংলাদেশকে স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র মনে করলে ভারসাম্যমূলক বাণিজ্য বা অর্থনৈতিক অবকাঠামো গড়ে তুলতো। ভারত কখনোই ব্যবসায়ীক নীতি মানেনি।

তিনি বলেন, ভারত বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে বন্ধুত্ব না করে একটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বন্ধুত্ব করেছে। আওয়ামী লীগ জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে। এ অবৈধ সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে ভারতের নীতিনির্ধারকরা। এ কারণেই বাংলাদেশের জনগণ ভারতের বিরুদ্ধে বেশি ক্ষুদ্ধ হয়েছে।

সূত্র: জাগো নিউজ