০৪:২৬ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

৯ বছর পর দেশে ফিরলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন

ছবি-সংগৃহীত

দীর্ঘ ৯ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহম্মেদ। রোববার দুপুর ২টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি।

এসময় বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান বিএনপি ও সালাউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী হাসিনা আহমেদসহ অনেক নেতৃবৃন্দ।

২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাজধানীর উত্তরা থেকে সালাহউদ্দিন নিখোঁজ হন। প্রায় দুই মাস পর ১১ মে ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে স্থানীয় পুলিশ তার সন্ধান পায়।

সালাহউদ্দিনকে আটক করার পর বৈধ নথিপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশের অভিযোগে দেশটির ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী মামলা করে মেঘালয় পুলিশ। একই বছরের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে তার বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।

সেই মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে ২০১৮ সালে সালাহউদ্দিন খালাস পান। ভারত সরকার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে তাকে সেখানেই থাকতে হয়।

২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আপিলেও খালাস পান সালাহউদ্দিন এবং আদালত তাকে দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেন। এরপর ওই বছরের ৮ মে সালাহউদ্দিন ভ্রমণ পাস অনুমোদনের জন্য ভারতের আসাম রাজ্যের কাছে আবেদন করেন।

বিষয়

৯ বছর পর দেশে ফিরলেন বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন

প্রকাশিত: ০৫:৩৫:২০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অগাস্ট ২০২৪

দীর্ঘ ৯ বছর পর দেশে ফিরেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহম্মেদ। রোববার দুপুর ২টায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান তিনি।

এসময় বিমানবন্দরে তাঁকে অভ্যর্থনা জানান বিএনপি ও সালাউদ্দিন আহমেদের স্ত্রী হাসিনা আহমেদসহ অনেক নেতৃবৃন্দ।

২০১৫ সালের ১০ মার্চ রাজধানীর উত্তরা থেকে সালাহউদ্দিন নিখোঁজ হন। প্রায় দুই মাস পর ১১ মে ভারতের মেঘালয়ের শিলংয়ে স্থানীয় পুলিশ তার সন্ধান পায়।

সালাহউদ্দিনকে আটক করার পর বৈধ নথিপত্র ছাড়া ভারতে প্রবেশের অভিযোগে দেশটির ফরেনার্স অ্যাক্ট অনুযায়ী মামলা করে মেঘালয় পুলিশ। একই বছরের ২২ জুলাই ভারতের নিম্ন আদালতে আনুষ্ঠানিকভাবে তার বিরুদ্ধে অনুপ্রবেশের দায়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।

সেই মামলায় নিম্ন আদালতের রায়ে ২০১৮ সালে সালাহউদ্দিন খালাস পান। ভারত সরকার রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করলে তাকে সেখানেই থাকতে হয়।

২০২৩ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি আপিলেও খালাস পান সালাহউদ্দিন এবং আদালত তাকে দেশে ফেরত পাঠানোর নির্দেশ দেন। এরপর ওই বছরের ৮ মে সালাহউদ্দিন ভ্রমণ পাস অনুমোদনের জন্য ভারতের আসাম রাজ্যের কাছে আবেদন করেন।