০৮:৫৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রোজা উপলক্ষে গাজায় ত্রাণ পাঠাল বাংলাদেশ

রোজা উপলক্ষে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বাসিন্দাদের জন্য ত্রাণ পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।

মিসরের বিখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক সংস্থা আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউসের মাধ্যমে ত্রাণ হিসেবে ২ হাজার টন খাদ্য ও চিকিৎসাসামগ্রী পাঠিয়েছে বাংলাদেশসহ ৯ দেশ।

বাংলাদেশ ছাড়াও আরও যে ৮টি দেশের ত্রাণ এই চালানে যুক্ত হয়েছে, দেশগুলো হলো— ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানি।

বিষয়টি নিয়ে বিবৃতি দিয়ছে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউস। বিবৃতিতে বলা হয়েছে- গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ত্রাণের যত চালান গেছে, সেসবের মধ্যে এই চালানটি বৃহত্তম।

মিসরের সংবাদমাধ্যম আরহামের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। আরহাম অনলাইনকে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটির মুখপাত্র আবদেল-আলিম কাশতা বলেছেন, ত্রাণ পণ্যবাহী ট্রাকগুলো মিসরের উত্তর সিনাই থেকে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ের মাধ্যমে গাজায় প্রবেশ করবে।

জানা গেছে, ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ বাধার পর থেকে রমজান শুরুর আগ পর্যন্ত মোট ৪ হাজার টন ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা পণ্য পাঠিয়েছে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সামরিক-বেসামরিক ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিকসহ ১ হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করে গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস। সেই সঙ্গে জিম্মি করে নিয়ে আসে ২৪০ জনকে।

অভূতপূর্ব সেই হামলার জবাবে সেদিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী এবং তার এক সপ্তাহ পর বিমানবাহিনীর সঙ্গে যোগ দেয় স্থল বাহিনীও। অভিযানে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৩১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৭২ হাজার।

বিষয়

রোজা উপলক্ষে গাজায় ত্রাণ পাঠাল বাংলাদেশ

প্রকাশিত: ১২:৩৭:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ মার্চ ২০২৪

রোজা উপলক্ষে ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার বাসিন্দাদের জন্য ত্রাণ পাঠিয়েছে বাংলাদেশ।

মিসরের বিখ্যাত আল আজহার বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক সংস্থা আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউসের মাধ্যমে ত্রাণ হিসেবে ২ হাজার টন খাদ্য ও চিকিৎসাসামগ্রী পাঠিয়েছে বাংলাদেশসহ ৯ দেশ।

বাংলাদেশ ছাড়াও আরও যে ৮টি দেশের ত্রাণ এই চালানে যুক্ত হয়েছে, দেশগুলো হলো— ইন্দোনেশিয়া, ভারত, যুক্তরাজ্য, সৌদি আরব, ফ্রান্স, চীন, কানাডা এবং জার্মানি।

বিষয়টি নিয়ে বিবৃতি দিয়ছে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি হাউস। বিবৃতিতে বলা হয়েছে- গাজায় যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ত্রাণের যত চালান গেছে, সেসবের মধ্যে এই চালানটি বৃহত্তম।

মিসরের সংবাদমাধ্যম আরহামের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। আরহাম অনলাইনকে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটির মুখপাত্র আবদেল-আলিম কাশতা বলেছেন, ত্রাণ পণ্যবাহী ট্রাকগুলো মিসরের উত্তর সিনাই থেকে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিংয়ের মাধ্যমে গাজায় প্রবেশ করবে।

জানা গেছে, ৭ অক্টোবর গাজায় যুদ্ধ বাধার পর থেকে রমজান শুরুর আগ পর্যন্ত মোট ৪ হাজার টন ত্রাণ ও মানবিক সহায়তা পণ্য পাঠিয়েছে আল আজহার জাকাত অ্যান্ড চ্যারিটি।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েল সীমান্তে অতর্কিত হামলা চালিয়ে সামরিক-বেসামরিক ইসরায়েলি ও বিদেশি নাগরিকসহ ১ হাজার ২০০ জনেরও বেশি মানুষকে হত্যা করে গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস। সেই সঙ্গে জিম্মি করে নিয়ে আসে ২৪০ জনকে।

অভূতপূর্ব সেই হামলার জবাবে সেদিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমানবাহিনী এবং তার এক সপ্তাহ পর বিমানবাহিনীর সঙ্গে যোগ দেয় স্থল বাহিনীও। অভিযানে এ পর্যন্ত নিহত হয়েছেন ৩১ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি, আহত হয়েছেন আরও প্রায় ৭২ হাজার।