০৭:৪৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের নাগালে পৌঁছাল জানুয়ারিতে

নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশে ঠেকেছে। আগের মাসে তা ছিল ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে দেখা  যায়, জানুয়ারি মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশে। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। অন্যদিকে গ্রামের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭০, যা শহর এলাকার ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ।

বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য কিছুটা কমেছে। অনেক দেশেই মূল্যস্ফীতি ক্রমে কমছে। শীতের মৌসুমে সবজির উৎপাদন ও সরবরাহ বেশি থাকে। এ সময় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কম থাকে। অথচ বাজারের চিত্র ঠিক উল্টো। দেশের বাজারে এর কোনো প্রভাব না থাকার কারণ হিসেবে অর্থনীতিবিদরা বাজার ব্যবস্থাপনাকে দায়ী করছেন।

এ ছাড়া মুদ্রানীতির সংকোচনসহ শিল্পের উৎপাদন কমে যাওয়াকেও বড় কারণ হিসেবে মনে করেন তারা।

বিষয়

মূল্যস্ফীতি ১০ শতাংশের নাগালে পৌঁছাল জানুয়ারিতে

প্রকাশিত: ০২:০৬:৩১ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

নতুন বছরের প্রথম মাস জানুয়ারিতে মূল্যস্ফীতি বেড়ে ৯ দশমিক ৮৬ শতাংশে ঠেকেছে। আগের মাসে তা ছিল ৯ দশমিক ৪১ শতাংশ।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সংস্থার ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।

প্রতিবেদনে দেখা  যায়, জানুয়ারি মাসে খাদ্যে মূল্যস্ফীতি দাঁড়িয়েছে ৯ দশমিক ৫৬ শতাংশে। আর খাদ্যবহির্ভূত পণ্যের মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৪২ শতাংশ। অন্যদিকে গ্রামের গড় মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৭০, যা শহর এলাকার ৯ দশমিক ৯৯ শতাংশ।

বিশ্ববাজারে পণ্যমূল্য কিছুটা কমেছে। অনেক দেশেই মূল্যস্ফীতি ক্রমে কমছে। শীতের মৌসুমে সবজির উৎপাদন ও সরবরাহ বেশি থাকে। এ সময় মূল্যস্ফীতি কিছুটা কম থাকে। অথচ বাজারের চিত্র ঠিক উল্টো। দেশের বাজারে এর কোনো প্রভাব না থাকার কারণ হিসেবে অর্থনীতিবিদরা বাজার ব্যবস্থাপনাকে দায়ী করছেন।

এ ছাড়া মুদ্রানীতির সংকোচনসহ শিল্পের উৎপাদন কমে যাওয়াকেও বড় কারণ হিসেবে মনে করেন তারা।