১১:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মিয়ানমারে সংঘাত, আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মি (এএ) ও স্বাধীনতাকামী বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে দেশটির সামরিক বাহিনীর যুদ্ধ চলছে। এ ঘটনার জেরে সীমান্ত পেরিয়ে আবারও টেকনাফে রোহিঙ্গার ঢল নামতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

জানা গেছে, নতুন করে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া মিয়ানমার রাখাইনে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠনের সঙ্গে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘাত তীব্র আকার ধারণ করলে রাখাইনে বসবাসকারী রোহিঙ্গারা পালানোর চেষ্টা করে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও স্থানীয় রোহিঙ্গাদের বরাতে জানা গেছে রাখাইন রাজ্যে সংঘর্ষ দিন দিন বেড়েই চলছে। এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বলে জানা যায় স্থানীয় এক সূত্রে।

এর আগে ২০১৭ সালে মিয়ানমারে নিরাপত্তা চৌকি ও ক্যাম্পে হামলার ঘটনার জেরে নির্যাতিত রোহিঙ্গারা বাস্তুচ্যুত হয়ে পালিয়ে আসে বাংলাদেশে। আশ্রয় নেয় উখিয়া-টেকনাফে। এখনো পর্যন্ত মিয়ানমার সরকার কোনো রোহিঙ্গাকে দেশে ফেরত নেয়নি।

টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দীন আহমেদ জানান, অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নাফ নদী ও সীমান্তে কঠোর অবস্থানে রয়েছে বিজিবির সদস্যরা। সার্বক্ষণিক রাখাইনের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।

মিয়ানমারে সংঘাত, আরও রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের শঙ্কা

প্রকাশিত: ০৬:৫৫:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০২৪

মিয়ানমারের রাখাইনে আরাকান আর্মি (এএ) ও স্বাধীনতাকামী বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গে দেশটির সামরিক বাহিনীর যুদ্ধ চলছে। এ ঘটনার জেরে সীমান্ত পেরিয়ে আবারও টেকনাফে রোহিঙ্গার ঢল নামতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

জানা গেছে, নতুন করে ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হওয়া মিয়ানমার রাখাইনে স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র সংগঠনের সঙ্গে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সংঘাত তীব্র আকার ধারণ করলে রাখাইনে বসবাসকারী রোহিঙ্গারা পালানোর চেষ্টা করে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম ও স্থানীয় রোহিঙ্গাদের বরাতে জানা গেছে রাখাইন রাজ্যে সংঘর্ষ দিন দিন বেড়েই চলছে। এমন পরিস্থিতিতে নতুন করে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে বলে জানা যায় স্থানীয় এক সূত্রে।

এর আগে ২০১৭ সালে মিয়ানমারে নিরাপত্তা চৌকি ও ক্যাম্পে হামলার ঘটনার জেরে নির্যাতিত রোহিঙ্গারা বাস্তুচ্যুত হয়ে পালিয়ে আসে বাংলাদেশে। আশ্রয় নেয় উখিয়া-টেকনাফে। এখনো পর্যন্ত মিয়ানমার সরকার কোনো রোহিঙ্গাকে দেশে ফেরত নেয়নি।

টেকনাফ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মহিউদ্দীন আহমেদ জানান, অনুপ্রবেশ ঠেকাতে নাফ নদী ও সীমান্তে কঠোর অবস্থানে রয়েছে বিজিবির সদস্যরা। সার্বক্ষণিক রাখাইনের পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে।