০৭:৫১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জামালপুর কারাগারে ৬ জন নিহত

ছবি-সংগৃহীত

জামালপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের বিদ্রোহ ও আগুন লাগিয়ে বের হওয়ার চেষ্টার ঘটনায় ৬ জন নিহত হয়েছেন। জেলারসহ আহত হয়েছেন ১৮ জন। এর মধ্যে চারজন বন্দী এবং কারারক্ষী রয়েছেন ১৪ জন।

শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে জামালপুর জেলা কারাগারের জেলার আবু ফাতাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত বন্দীরা হলেন – আরমান, রায়হান, শ্যামল, ফজলে রাব্বি বাবু, জসিম ও রাহাত। তারা সবাই জামালপুর সদর উপজেলার বাসিন্দা।

জেলার আবু ফাতাহ বলেন, গতকাল দুপুরে কারাগারের ভেতরে বন্দীদের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় বন্দীরা কারাগার থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফাঁকা গুলি করে কারারক্ষীরা। পরে বিক্ষুব্ধ বন্দীরা কারাগারের ভেতরে দু’টি ভবন, জেলারের কক্ষ ও প্রধান গেইটের ভেতরে ভাংচুরের পর অগ্নিসংযোগ করে।

এ সময় বন্দীদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ে ১৩ কারারক্ষী। পরে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনে এবং রাতে কারারক্ষীদের ফেরত দেয় বন্দীরা। মূলত, ভোর রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে সেনাবাহিনী।

নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ ও দেয়ালে উঠে পালানোর সময় পড়ে গিয়ে বন্দীরা মারা গেছে বলে ধারণা করছেন জেলার আবু ফাতাহ।

জামালপুর কারাগারে ৬ জন নিহত

প্রকাশিত: ০৪:০৩:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ অগাস্ট ২০২৪

জামালপুর জেলা কারাগারে বন্দীদের বিদ্রোহ ও আগুন লাগিয়ে বের হওয়ার চেষ্টার ঘটনায় ৬ জন নিহত হয়েছেন। জেলারসহ আহত হয়েছেন ১৮ জন। এর মধ্যে চারজন বন্দী এবং কারারক্ষী রয়েছেন ১৪ জন।

শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে জামালপুর জেলা কারাগারের জেলার আবু ফাতাহ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত বন্দীরা হলেন – আরমান, রায়হান, শ্যামল, ফজলে রাব্বি বাবু, জসিম ও রাহাত। তারা সবাই জামালপুর সদর উপজেলার বাসিন্দা।

জেলার আবু ফাতাহ বলেন, গতকাল দুপুরে কারাগারের ভেতরে বন্দীদের দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাঁধে। এ সময় বন্দীরা কারাগার থেকে বের হওয়ার চেষ্টা করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ফাঁকা গুলি করে কারারক্ষীরা। পরে বিক্ষুব্ধ বন্দীরা কারাগারের ভেতরে দু’টি ভবন, জেলারের কক্ষ ও প্রধান গেইটের ভেতরে ভাংচুরের পর অগ্নিসংযোগ করে।

এ সময় বন্দীদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়ে ১৩ কারারক্ষী। পরে সেনাবাহিনী এসে পরিস্থিতি কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আনে এবং রাতে কারারক্ষীদের ফেরত দেয় বন্দীরা। মূলত, ভোর রাতে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে সেনাবাহিনী।

নিজেদের মধ্যে সংঘর্ষ ও দেয়ালে উঠে পালানোর সময় পড়ে গিয়ে বন্দীরা মারা গেছে বলে ধারণা করছেন জেলার আবু ফাতাহ।