০৮:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা হবে না এমন সভা-সমাবেশ করা যাবে’

সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করবে না, এমন সভা-সমাবেশ করা যাবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

তিনি বলেন, নির্বাচন আচরণবিধি অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচনে যদি কেউ বাধা দেয় বা কেউ প্রতিহত করে সেটা আমাদের আইন অনুযায়ী অপরাধ। সেটার অনুমতি দিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে না করেছি। তবে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন কমিশনের কাজে বাধা না দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করতে পারবে।’

বুধবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন নির্বাচন কমিশনার।

মো. আলমগীর বলেন, ‘দেশের যে কোনো লোকের শান্তিপূর্ণ সভা সমাবেশ বা বক্তব্য দেওয়ার অধিকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি নিয়ে করতে পারে। নির্বাচন আচরণবিধি আছে, আমাদের আইনও আছে। সে অনুযায়ী আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। যেহেতু নির্বাচন করতে একটি সুষ্ঠু পরিবেশ লাগে এজন্য এমন কোনো প্রোগ্রাম, কর্মসূচি কেউ যদি দিয়ে থাকে যেটি পরিবেশ নষ্ঠ করবে সেটা করা যাবে না।’

উস্কানিমূলক বক্তব্য না দিয়ে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বা মানববন্ধনের জন্য আবেদন করার পর পারমিশন না দিলে মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয় কিনা— সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘না এ বিষয় আমাদের কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। আমাদের বক্তব্য নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করবে এমন কোনো সভা সমাবেশ যেন না হয়। যে সমস্ত কর্মসূচি, নির্বাচনে পথে বাধা, হুমকি বা সন্ত্রাসীমূলক, সাধারণ মানুষকে ভয় দেখায় সে যে দলই হোক না কেন সেক্ষেত্রে আমরা নিষেধ করেছি।’

কোনো দল সভা সমাবেশে সন্ত্রাসী কার্যকালাপ করবে বা করবে কিনা সেটা আপনারা কীভাবে বুঝলেন— এ প্রশ্নে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা কোনো রাজনৈতিক দলের নাম বলে বলিনি, কে করবে কে করবে না। আমরা বলেছি আমাদের আইনে যেটা আছে নির্বাচনের বিরোধী কোনো কাজ করে আমাদের সেই আইনের অধীনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। আর রাজনৈতিক দলের যে কর্মসূচি সেটা রাষ্টের প্রচলিত আইনে করতে পারবে।

বিষয়

‘সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা হবে না এমন সভা-সমাবেশ করা যাবে’

প্রকাশিত: ০২:৩৬:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৩

সুষ্ঠু নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করবে না, এমন সভা-সমাবেশ করা যাবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।

তিনি বলেন, নির্বাচন আচরণবিধি অনুযায়ী সুষ্ঠু নির্বাচনে যদি কেউ বাধা দেয় বা কেউ প্রতিহত করে সেটা আমাদের আইন অনুযায়ী অপরাধ। সেটার অনুমতি দিতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে না করেছি। তবে রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচন কমিশনের কাজে বাধা না দিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমতি নিয়ে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি করতে পারবে।’

বুধবার সন্ধ্যায় সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে একথা বলেন নির্বাচন কমিশনার।

মো. আলমগীর বলেন, ‘দেশের যে কোনো লোকের শান্তিপূর্ণ সভা সমাবেশ বা বক্তব্য দেওয়ার অধিকার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি নিয়ে করতে পারে। নির্বাচন আচরণবিধি আছে, আমাদের আইনও আছে। সে অনুযায়ী আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছি। যেহেতু নির্বাচন করতে একটি সুষ্ঠু পরিবেশ লাগে এজন্য এমন কোনো প্রোগ্রাম, কর্মসূচি কেউ যদি দিয়ে থাকে যেটি পরিবেশ নষ্ঠ করবে সেটা করা যাবে না।’

উস্কানিমূলক বক্তব্য না দিয়ে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি বা মানববন্ধনের জন্য আবেদন করার পর পারমিশন না দিলে মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হয় কিনা— সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘না এ বিষয় আমাদের কোনো নিষেধাজ্ঞা নেই। আমাদের বক্তব্য নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করবে এমন কোনো সভা সমাবেশ যেন না হয়। যে সমস্ত কর্মসূচি, নির্বাচনে পথে বাধা, হুমকি বা সন্ত্রাসীমূলক, সাধারণ মানুষকে ভয় দেখায় সে যে দলই হোক না কেন সেক্ষেত্রে আমরা নিষেধ করেছি।’

কোনো দল সভা সমাবেশে সন্ত্রাসী কার্যকালাপ করবে বা করবে কিনা সেটা আপনারা কীভাবে বুঝলেন— এ প্রশ্নে মো. আলমগীর বলেন, ‘আমরা কোনো রাজনৈতিক দলের নাম বলে বলিনি, কে করবে কে করবে না। আমরা বলেছি আমাদের আইনে যেটা আছে নির্বাচনের বিরোধী কোনো কাজ করে আমাদের সেই আইনের অধীনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ব্যবস্থা নেবে। আর রাজনৈতিক দলের যে কর্মসূচি সেটা রাষ্টের প্রচলিত আইনে করতে পারবে।