১২:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
রাখাইন রাজ্যে ফের উত্তেজনা

বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষীরা সতর্ক রয়েছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আবারও উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষীরা সতর্ক রয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শনিবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ইস্কাটনে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জাবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ব্রিটিশ পার্লামেন্টের চার সদস্য বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য সৌজন্য সাক্ষাতে এসেছেন। আমাদের দেশে আরও ইনভেস্টমেন্ট বাড়ানোর জন্য তাদেরকে আমি অনুরোধ করেছি। বিশেষ করে আইসিটি ও এগ্রিকালচার সেক্টরে ইনভেস্টমেন্টের যে সম্ভাবনা আছে, সেটির কথা বলেছি।

প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আবারও উত্তেজনাকর পরিস্থিতি প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের বিষয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি, সেটি হঠাৎ করে হয়নি। এটি আরও কয়েকদিন আগে থেকে হয়েছে। আমাদের সীমান্তরক্ষীরা অনেক আগে থেকেই সেখানে সতর্ক রয়েছে। সেখানে কিছুদিন পরপরই উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। আমরা সবসময় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা চেয়েছি। তারা আমাদের সঙ্গে আছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে যদি মিয়ানমারের ওপর চাপ প্রয়োগ করা হয় তাহলে তারা তাদের নাগরিকদের (রোহিঙ্গা) ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হবে।

গাজা ইস্যুতে দক্ষিণ আফ্রিকার আপিলের প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আইসিজে যে রায় দিয়েছে সেটাকে আমরা স্বাগত জানাই। সাউথ আফ্রিকার আপিল আমরা ইতোপূর্বে সমর্থন জানিয়েছি। ভবিষ্যতে সাউথ আফ্রিকাকে যদি আরও সমর্থন দিতে হয় সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ প্রস্তুত আছে।

রাখাইন রাজ্যে ফের উত্তেজনা

বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষীরা সতর্ক রয়েছে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত: ০৫:০৯:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জানুয়ারী ২০২৪

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আবারও উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষীরা সতর্ক রয়েছে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

শনিবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর ইস্কাটনে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জাবাবে তিনি এ তথ্য জানান।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ব্রিটিশ পার্লামেন্টের চার সদস্য বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়ন করার জন্য সৌজন্য সাক্ষাতে এসেছেন। আমাদের দেশে আরও ইনভেস্টমেন্ট বাড়ানোর জন্য তাদেরকে আমি অনুরোধ করেছি। বিশেষ করে আইসিটি ও এগ্রিকালচার সেক্টরে ইনভেস্টমেন্টের যে সম্ভাবনা আছে, সেটির কথা বলেছি।

প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আবারও উত্তেজনাকর পরিস্থিতি প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, মিয়ানমারের বিষয়ে তাদের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে যে উত্তেজনাকর পরিস্থিতি, সেটি হঠাৎ করে হয়নি। এটি আরও কয়েকদিন আগে থেকে হয়েছে। আমাদের সীমান্তরক্ষীরা অনেক আগে থেকেই সেখানে সতর্ক রয়েছে। সেখানে কিছুদিন পরপরই উত্তেজনাকর পরিস্থিতি তৈরি হয়। আমরা সবসময় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সহায়তা চেয়েছি। তারা আমাদের সঙ্গে আছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের পক্ষ থেকে যদি মিয়ানমারের ওপর চাপ প্রয়োগ করা হয় তাহলে তারা তাদের নাগরিকদের (রোহিঙ্গা) ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হবে।

গাজা ইস্যুতে দক্ষিণ আফ্রিকার আপিলের প্রেক্ষিতে আন্তর্জাতিক আদালতের রায় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আইসিজে যে রায় দিয়েছে সেটাকে আমরা স্বাগত জানাই। সাউথ আফ্রিকার আপিল আমরা ইতোপূর্বে সমর্থন জানিয়েছি। ভবিষ্যতে সাউথ আফ্রিকাকে যদি আরও সমর্থন দিতে হয় সে ক্ষেত্রে বাংলাদেশ প্রস্তুত আছে।