০৫:৫৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছাত্রজনতাকে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান আসিফ নজরুলের

ছবি- সংগৃহীত

আন্দোলনরত ছাত্রজনতাকে ধৈর্য ধরতে এবং শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল। সোমবার বিকেল সোয়া ৩টায় নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া ৩৮ সেকেন্ডের এক ভিডিও বার্তায় তিনি এই আহ্বান জানান।

আসিফ নজরুল বলেন, আমরা এখন সেনাবাহিনীর প্রধান এর সঙ্গে একটা আলোচনায় আছি। আমি যতটুকু সেনাপ্রধান এর সঙ্গে কথা বলেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, আমাদের ছাত্র-জনতার যে আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা; তা উনি বুঝতে পেরেছেন।

তিনি বলেন, আশা করছি, আপনাদের জন্য অনেক বড় সুসংবাদ আসছে। ছাত্র, জনতা ও তরুণ সমাজের প্রতি আমার আকুল অনুরোধ আপনারা শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখেন, ধৈর্য ধরেন। এ দেশটা আমাদের। এখন থেকে আমরা অত্যন্ত সঠিক পথে অগ্রসর হবো।

এর আগে বেলা ৪টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, যেহেতু দাবি পূরণ হয়ে গেছে এজন্য ছাত্রজনতাকে ঘরে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানাই। আমি কথা দিচ্ছি, প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে। পুলিশ কোনোও গুলি করবে না। দেশে জরুরি অবস্থার কোনোও প্রয়োজন নেই।

ছাত্রজনতাকে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান আসিফ নজরুলের

প্রকাশিত: ০৪:৫৭:১৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ অগাস্ট ২০২৪

আন্দোলনরত ছাত্রজনতাকে ধৈর্য ধরতে এবং শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক আসিফ নজরুল। সোমবার বিকেল সোয়া ৩টায় নিজের ফেসবুক পেজে দেওয়া ৩৮ সেকেন্ডের এক ভিডিও বার্তায় তিনি এই আহ্বান জানান।

আসিফ নজরুল বলেন, আমরা এখন সেনাবাহিনীর প্রধান এর সঙ্গে একটা আলোচনায় আছি। আমি যতটুকু সেনাপ্রধান এর সঙ্গে কথা বলেছি। আমার কাছে মনে হয়েছে, আমাদের ছাত্র-জনতার যে আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশা; তা উনি বুঝতে পেরেছেন।

তিনি বলেন, আশা করছি, আপনাদের জন্য অনেক বড় সুসংবাদ আসছে। ছাত্র, জনতা ও তরুণ সমাজের প্রতি আমার আকুল অনুরোধ আপনারা শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখেন, ধৈর্য ধরেন। এ দেশটা আমাদের। এখন থেকে আমরা অত্যন্ত সঠিক পথে অগ্রসর হবো।

এর আগে বেলা ৪টায় জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভাষণে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বলেন, যেহেতু দাবি পূরণ হয়ে গেছে এজন্য ছাত্রজনতাকে ঘরে ফিরে যাওয়ার আহ্বান জানাই। আমি কথা দিচ্ছি, প্রতিটি হত্যাকাণ্ডের বিচার হবে। পুলিশ কোনোও গুলি করবে না। দেশে জরুরি অবস্থার কোনোও প্রয়োজন নেই।