সাকিব আল হাসান বিশ্বকাপ শুরু করেছিলেন অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে এক নম্বরে থেকে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মাঠে নামার আগে সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটের অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গাকে টপকে নিজের সিংহাসন ফিরে পেয়েছিলেন সাকিব। তবে টুর্নামেন্ট থেকে বাংলাদেশ ছিটকে যাওয়ার পর অবনতি হয়েছে সাকিবের র্যাঙ্কিংয়েও। বর্তমানে তিনি আছেন ছয় নম্বরে।
শীর্ষে থেকে বিশ্বকাপে গেলেও আসরে নিজেদের প্রথম দুই ম্যাচে শ্রীলঙ্কা এবং দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচে আশানরূপ পারফর্ম করতে পারেননি সাকিব। ব্যাটে-বলে দুই বিভাগেই ব্যর্থতার প্রভাব পড়েছিল তাঁর র্যাঙ্কিংয়ে, এক ধাক্কায় নেমে গিয়েছিলেন পাঁচ নম্বরে।
তবে এরপর নেদারল্যান্ডস এবং নেপালের বিপক্ষে ম্যাচে ছন্দে ছিলেন তিনি। ডাচদের বিপক্ষে ফিফটি করার পর নেপালের বিপক্ষেও পারফর্ম করায় র্যাঙ্কিংয়ে এগিয়েছিলেন দুই ধাপ। তবে সুপার এইটে তিন ম্যাচে তিনি করেছেন ১৯ রান, উইকেট পেয়েছেন কেবল ১টি। এর প্রভাব পড়েছে র্যাঙ্কিংয়ে, তিনি আবার পিছিয়েছেন তিন ধাপ।
গত ১২ বছরের মধ্যে অলরাউন্ডারদের র্যাঙ্কিংয়ে কখনোই সেরা পাঁচের নিচে নামেননি তিনি। এদিকে টি-টোয়েন্টির ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান হারিয়েছেন সূর্যকুমার যাদব। তাকে হটিয়ে এ জায়গা দখল করেছেন ট্রাভিস হেড। সূর্যকুমারের মত এক ধাপ করে পিছিয়েছেন ইংল্যান্ডের ফিল সল্ট, পাকিস্তানের বাবর আজম ও মোহাম্মদ রিজওয়ানও।
টি-টোয়েন্টির ব্যাটারদের র্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশিদের মধ্যে সবথেকে ভালো অবস্থানে আছেন তাওহীদ হৃদয়, ৩ ধাপ এগিয়ে তিনি আছেন ২৭ নম্বরে। বোলারদের র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন আদিল রশিদ, প্রথমবারের মত সেমিফাইনালে ওঠা আফগানিস্তান অধিনায়ক রশিদ খান এগিয়েছেন দুই ধাপ, আছেন ২ নম্বরে। এছাড়া তিন ধাপ এগিয়ে চারে জায়গা করে নিয়েছেন অজি পেসার জশ হ্যাজলউড।
সূত্র : ঢাকামেইল