১২:১৬ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দীপুর মারকুটে ব্যাটে সিলেটকে হারাল চট্টগ্রাম

শাহাদাত হোসেন দীপুর ব্যাটে মাশরাফির সিলেট স্ট্রাইকার্সকে হারিয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।  আগে ব্যাট করতে নেমে জাকিরের অর্ধশতকে সিলেটকে ১৭৮ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় চট্টগ্রাম। জবাবে দীপু-নাজিবুল্লাহর ব্যাটে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে চট্টগ্রাম।

১৭৮ রানের লক্ষ্যে শুরুটা ভালো হয়নি চট্টগ্রামের। ২ রান করে আউট হন ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। তবে ব্যাট চালাতে থাকেন আভিষ্কা ফার্নান্দো। ২৩ বলে ৩৯ রান করে বোল্ড আউট হন তিনি। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছাড়াতে পারেনি ইমরানুজ্জামানও। মাশরাফির প্রথম বলেই ক্যাচ তুলে দেন তিনি। এতে দলীয় ৬০ রানে তিন উইকেটে হারিয়ে চাপে পড়ে বন্দরনগরীর দলটি।

এরপর দীপু ও নাজিবুল্লাহর ১২১ রানের জুটিতে ব্যাটে জয় ছিনিয়ে নেয় চট্টগ্রাম। ৩৯ বলে ৪ ছক্কা ও চার বাউন্ডারিতে ৫৭ রানে অপরাজিত থাকেন দীপু। নাজিবুল্লাহ ৬১ রান করেন ৩০ বলে ৩  বাউন্ডারি ও চার ছক্কার সৌজন্যে।

এর আগে শুক্রবার মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে পাওয়ার প্লের ছয় ওভারে ৪৭ রান তোলেন দুই ওপেনার মিঠুন ও শান্ত। মিঠুন একপ্রান্তে ঝড় তুললেও শান্ত খেলছিলেন কিছুটা ধীরে। যদিও রানের গতি বাড়াতে গিয়ে ৩০ বলে ৭ চারে ৩৬ রানে নিহাদুজ্জামানের শিকার হয়ে ফেরেন বাঁহাতি এই ওপেনার। তার বিদায়ে ভাঙে ৬৭ রানের উদ্বোধনী জুটি। এরপর ২৮ বলে ৪০ রান করে কার্টিস ক্যাম্ফারের শিকার হন মিঠুন।

এরপর তিনে নামা জাকিরের ফিফটিতে বড় সংগ্রহ পায় সিলেট। তাকে সঙ্গ দেন সিলেটের আইরিশ ব্যাটার হ্যারি টেক্টর। বিপিএলের ক্যারিয়ারসেরা ইনিংস খেলে জাকির করেন অপরাজিত ৭০ রান। ৪৩ বলের ইনিংসে ৭টি চার ও একটি ছক্কা হাঁকান তিনি। টেক্টর অপরাজিত থাকেন ২০ বলে ২৬ রান করে।

সূত্র: সমকাল

বিষয়

দীপুর মারকুটে ব্যাটে সিলেটকে হারাল চট্টগ্রাম

প্রকাশিত: ১১:৩৪:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৪

শাহাদাত হোসেন দীপুর ব্যাটে মাশরাফির সিলেট স্ট্রাইকার্সকে হারিয়েছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স।  আগে ব্যাট করতে নেমে জাকিরের অর্ধশতকে সিলেটকে ১৭৮ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দেয় চট্টগ্রাম। জবাবে দীপু-নাজিবুল্লাহর ব্যাটে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে চট্টগ্রাম।

১৭৮ রানের লক্ষ্যে শুরুটা ভালো হয়নি চট্টগ্রামের। ২ রান করে আউট হন ওপেনার তানজিদ হাসান তামিম। তবে ব্যাট চালাতে থাকেন আভিষ্কা ফার্নান্দো। ২৩ বলে ৩৯ রান করে বোল্ড আউট হন তিনি। এদিন ব্যাট হাতে আলো ছাড়াতে পারেনি ইমরানুজ্জামানও। মাশরাফির প্রথম বলেই ক্যাচ তুলে দেন তিনি। এতে দলীয় ৬০ রানে তিন উইকেটে হারিয়ে চাপে পড়ে বন্দরনগরীর দলটি।

এরপর দীপু ও নাজিবুল্লাহর ১২১ রানের জুটিতে ব্যাটে জয় ছিনিয়ে নেয় চট্টগ্রাম। ৩৯ বলে ৪ ছক্কা ও চার বাউন্ডারিতে ৫৭ রানে অপরাজিত থাকেন দীপু। নাজিবুল্লাহ ৬১ রান করেন ৩০ বলে ৩  বাউন্ডারি ও চার ছক্কার সৌজন্যে।

এর আগে শুক্রবার মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে পাওয়ার প্লের ছয় ওভারে ৪৭ রান তোলেন দুই ওপেনার মিঠুন ও শান্ত। মিঠুন একপ্রান্তে ঝড় তুললেও শান্ত খেলছিলেন কিছুটা ধীরে। যদিও রানের গতি বাড়াতে গিয়ে ৩০ বলে ৭ চারে ৩৬ রানে নিহাদুজ্জামানের শিকার হয়ে ফেরেন বাঁহাতি এই ওপেনার। তার বিদায়ে ভাঙে ৬৭ রানের উদ্বোধনী জুটি। এরপর ২৮ বলে ৪০ রান করে কার্টিস ক্যাম্ফারের শিকার হন মিঠুন।

এরপর তিনে নামা জাকিরের ফিফটিতে বড় সংগ্রহ পায় সিলেট। তাকে সঙ্গ দেন সিলেটের আইরিশ ব্যাটার হ্যারি টেক্টর। বিপিএলের ক্যারিয়ারসেরা ইনিংস খেলে জাকির করেন অপরাজিত ৭০ রান। ৪৩ বলের ইনিংসে ৭টি চার ও একটি ছক্কা হাঁকান তিনি। টেক্টর অপরাজিত থাকেন ২০ বলে ২৬ রান করে।

সূত্র: সমকাল