০৪:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

‘পাতানো নির্বাচন’ প্রতিহত করতে ভোটদানে বিরত থাকুন : জামায়াত

ছবি : সংগৃহীত

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, জনগণের চলমান আন্দোলনে বিজয় ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে। 

সোমবার (১ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর উত্তরায় আজমপুরে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণকালে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ ও ঢাকা মহানগর উত্তরের মজলিসে শূরা সদস্য মাজহারুল ইসলাম।

ড. রেজাউল করিম বলেন, জনগণ সরকারের পাতানো নির্বাচনকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা সরকারকে ইতোমধ্যেই লাল-কার্ড দেখিয়ে দিয়েছে। কথিত নির্বাচন কমিশন নামের ইন্তেকাল কমিশন স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে যে, দেশে অন্যায্য নির্বাচন করা হলে জাতীয় অর্থনীতিতে ধস নামবে।

আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহত করতে সকলকে ভোটদান থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান রেজাউল করিম।

তিনি বলেন, সরকার দেশকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে। বিনা-ভোটের সরকার নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্যই জামায়াতসহ বিরোধী দলের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালাচ্ছে। জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের অন্যায়ভাবে আটক করে কারা নির্যাতন চালাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, তারা গোটা দেশকেই ঘোষিত কারাগারে পরিণত করেছে। তাই এই সরকারের জুলুম-নির্যাতন মোকাবিলায় সেনা, পুলিশ, র‌্যাব ও জনগণ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলমান আন্দোলনকে বিজয়ী করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

বিষয়

‘পাতানো নির্বাচন’ প্রতিহত করতে ভোটদানে বিরত থাকুন : জামায়াত

প্রকাশিত: ০৬:৫৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১ জানুয়ারী ২০২৪

জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের সেক্রেটারি ড. মুহাম্মদ রেজাউল করিম বলেছেন, জনগণের চলমান আন্দোলনে বিজয় ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করা হবে। 

সোমবার (১ জানুয়ারি) সকালে রাজধানীর উত্তরায় আজমপুরে গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণকালে তিনি এ কথা বলেন।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তরের কর্মপরিষদ সদস্য মাওলানা মুহিব্বুল্লাহ ও ঢাকা মহানগর উত্তরের মজলিসে শূরা সদস্য মাজহারুল ইসলাম।

ড. রেজাউল করিম বলেন, জনগণ সরকারের পাতানো নির্বাচনকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। তারা সরকারকে ইতোমধ্যেই লাল-কার্ড দেখিয়ে দিয়েছে। কথিত নির্বাচন কমিশন নামের ইন্তেকাল কমিশন স্বীকার করতে বাধ্য হয়েছে যে, দেশে অন্যায্য নির্বাচন করা হলে জাতীয় অর্থনীতিতে ধস নামবে।

আগামী ৭ জানুয়ারির নির্বাচন প্রতিহত করতে সকলকে ভোটদান থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানান রেজাউল করিম।

তিনি বলেন, সরকার দেশকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভয়ারণ্যে পরিণত করেছে। বিনা-ভোটের সরকার নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা দীর্ঘায়িত করার জন্যই জামায়াতসহ বিরোধী দলের ওপর জুলুম-নির্যাতন চালাচ্ছে। জামায়াতের শীর্ষ নেতাদের অন্যায়ভাবে আটক করে কারা নির্যাতন চালাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, তারা গোটা দেশকেই ঘোষিত কারাগারে পরিণত করেছে। তাই এই সরকারের জুলুম-নির্যাতন মোকাবিলায় সেনা, পুলিশ, র‌্যাব ও জনগণ কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে চলমান আন্দোলনকে বিজয়ী করে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে।