১০:২১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুরমা-কুশিয়ারার পানি ৬টি পয়েন্টে বিপৎসীমা ছাড়িয়েছে

কয়েকদিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি ছয়টি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বুধবার (৩ জুলাই) সকাল নয়টার রিপোর্টে এ তথ্য জানিয়েছে সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।

পাউবোর তথ্যমতে, আজ সকাল নয়টায় সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৮৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে পানির উচ্চতা কমছে। গতকাল সন্ধ্যা ছয়টায় এই পয়েন্টে পানির উচ্চতা ছিল ১৩ দশমিক ৮৭ সেন্টিমিটার। আজ তা কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৬২ সেন্টিমিটার। তবে এই নদীর সিলেট পয়েন্টে পানি ৪ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ০২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অপরদিকে কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশীদ পয়েন্টে ৫৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল এই পয়েন্টের পানির উচ্চতা ছিল ১৬ দশমিক ২৯ সেন্টিমিটার; আজ তা বেড়ে হয়েছে ১৬ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার। এই পানি শেওলা পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল এই পয়েন্টে পানির উচ্চতা ছিল ১৩ দশমিক ৩১ সেন্টিমিটার আজ তা বেড়ে হয়েছে ১৩ দশমিক ৪৮ সেন্টিমিটার। এই নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে পানি ০১ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৯৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পানি শেরপুর পয়েন্ট ০৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এছাড়া লোভা, সারি, ডাউকি, ধলাই ও সারি-গোয়াইন নদীর পানি কমছে।

সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ২৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সিলেটে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।

সুরমা-কুশিয়ারার পানি ৬টি পয়েন্টে বিপৎসীমা ছাড়িয়েছে

প্রকাশিত: ১১:২২:০০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩ জুলাই ২০২৪

কয়েকদিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেটের সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি ছয়টি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। বুধবার (৩ জুলাই) সকাল নয়টার রিপোর্টে এ তথ্য জানিয়েছে সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো)।

পাউবোর তথ্যমতে, আজ সকাল নয়টায় সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে বিপৎসীমার ৮৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে পানির উচ্চতা কমছে। গতকাল সন্ধ্যা ছয়টায় এই পয়েন্টে পানির উচ্চতা ছিল ১৩ দশমিক ৮৭ সেন্টিমিটার। আজ তা কমে হয়েছে ১৩ দশমিক ৬২ সেন্টিমিটার। তবে এই নদীর সিলেট পয়েন্টে পানি ৪ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ০২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

অপরদিকে কুশিয়ারা নদীর পানি আমলশীদ পয়েন্টে ৫৬ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ১৩৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল এই পয়েন্টের পানির উচ্চতা ছিল ১৬ দশমিক ২৯ সেন্টিমিটার; আজ তা বেড়ে হয়েছে ১৬ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার। এই পানি শেওলা পয়েন্টে বিপৎসীমার ৪৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। গতকাল এই পয়েন্টে পানির উচ্চতা ছিল ১৩ দশমিক ৩১ সেন্টিমিটার আজ তা বেড়ে হয়েছে ১৩ দশমিক ৪৮ সেন্টিমিটার। এই নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে পানি ০১ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ৯৮ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এই পানি শেরপুর পয়েন্ট ০৩ সেন্টিমিটার বেড়ে বিপৎসীমার ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

এছাড়া লোভা, সারি, ডাউকি, ধলাই ও সারি-গোয়াইন নদীর পানি কমছে।

সিলেট আবহাওয়া অফিসের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ২৫ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সিলেটে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে।