০৯:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুনামগঞ্জে বন্যার আরও উন্নতি, বাড়িঘরে ফিরছে মানুষ

নদনদীর পানি কমতে থাকায় সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। এরই মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছেন বানভাসি মানুষ। বন্যার তাণ্ডবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দোয়ারাবাজার, ছাতক ও সুনামগঞ্জ সদর।

জেলার সাত উপজেলার সাড়ে ৬ লাখ মানুষ গত এক সপ্তাহ ধরে পানিবন্দি থাকার পর এখন স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরতে শুরু করেছেন। গত কয়েক দিন পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টি না হওয়ায় বন্যার পানি বাড়িঘর থেকে নেমে গেছে। বানের জলে তলিয়ে যাওয়া সড়কগুলোও ভেসে উঠেছে। সেইসঙ্গে জেলা সদরের সঙ্গে সড়ক পথে যোগাযোগ সচল হয়েছে তাহিরপুর উপজেলার। খুলে দেওয়া হয়েছে জেলার সব পর্যটন কেন্দ্রগুলো।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, সুনামগঞ্জে যে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছিল সেটা এরইমধ্যে স্বাভাবিক হয়েছে। সুরমা নদীর পানি এখন বিপৎসীমার ৩৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সুনামগঞ্জে বন্যার আরও উন্নতি, বাড়িঘরে ফিরছে মানুষ

প্রকাশিত: ১২:৪০:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৪ জুন ২০২৪

নদনদীর পানি কমতে থাকায় সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে। এরই মধ্যে আশ্রয়কেন্দ্র ছেড়ে বাড়িঘরে ফিরতে শুরু করেছেন বানভাসি মানুষ। বন্যার তাণ্ডবে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে দোয়ারাবাজার, ছাতক ও সুনামগঞ্জ সদর।

জেলার সাত উপজেলার সাড়ে ৬ লাখ মানুষ গত এক সপ্তাহ ধরে পানিবন্দি থাকার পর এখন স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরতে শুরু করেছেন। গত কয়েক দিন পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টি না হওয়ায় বন্যার পানি বাড়িঘর থেকে নেমে গেছে। বানের জলে তলিয়ে যাওয়া সড়কগুলোও ভেসে উঠেছে। সেইসঙ্গে জেলা সদরের সঙ্গে সড়ক পথে যোগাযোগ সচল হয়েছে তাহিরপুর উপজেলার। খুলে দেওয়া হয়েছে জেলার সব পর্যটন কেন্দ্রগুলো।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, সুনামগঞ্জে যে বন্যা পরিস্থিতি দেখা দিয়েছিল সেটা এরইমধ্যে স্বাভাবিক হয়েছে। সুরমা নদীর পানি এখন বিপৎসীমার ৩৯ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।