০৩:৪৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গুয়ার হাওরসহ সব পর্যটন কেন্দ্র খুলেছে

ছবি: ইন্টারনেট

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় টাঙ্গুয়ার হাওরসহ সুনামগঞ্জের সব পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে।

রোববার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন তাহিরপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা পারভীন।

জানা যায়, ১৬ জুন থেকে সুনামগঞ্জের সব নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকে। ১৭ জুন জেলার সব নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং সুনামগঞ্জের সাত উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে প্রায় সাড়ে ছয় লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন। ফলে টাঙ্গুয়ার হাওরসহ সুনামগঞ্জের সব পর্যটন কেন্দ্র ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

এর আগে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের ২৬ নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকে। এতে ডুবে যায় সদর, তাহিরপুর, দোয়ারাবাজার, ছাতক ও মধ্যনগর উপজেলাসহ নিম্নাঞ্চল। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েন এসব এলাকার প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ। বাড়িঘর ছেড়ে অনেকে ছুটেন আশ্রয়কেন্দ্রে। তবে শুক্রবার সকাল থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় পানি কমতে শুরু করেছে।

টাঙ্গুয়ার হাওরসহ সব পর্যটন কেন্দ্র খুলেছে

প্রকাশিত: ০৬:৪৪:৪৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০২৪

বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় টাঙ্গুয়ার হাওরসহ সুনামগঞ্জের সব পর্যটন কেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে।

রোববার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন তাহিরপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা পারভীন।

জানা যায়, ১৬ জুন থেকে সুনামগঞ্জের সব নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকে। ১৭ জুন জেলার সব নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার উপর দিয়ে প্রবাহিত হয় এবং সুনামগঞ্জের সাত উপজেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে প্রায় সাড়ে ছয় লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন। ফলে টাঙ্গুয়ার হাওরসহ সুনামগঞ্জের সব পর্যটন কেন্দ্র ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।

এর আগে টানা বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জের ২৬ নদ-নদীর পানি বাড়তে থাকে। এতে ডুবে যায় সদর, তাহিরপুর, দোয়ারাবাজার, ছাতক ও মধ্যনগর উপজেলাসহ নিম্নাঞ্চল। এতে পানিবন্দি হয়ে পড়েন এসব এলাকার প্রায় সাড়ে ৬ লাখ মানুষ। বাড়িঘর ছেড়ে অনেকে ছুটেন আশ্রয়কেন্দ্রে। তবে শুক্রবার সকাল থেকে রোববার সকাল পর্যন্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় পানি কমতে শুরু করেছে।