০৪:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আজ থেকে ভ্রমণের সুযোগ

শর্তজুড়ে খোলা হলো সিলেটের পর্যটনকেন্দ্র

ফাইল ছবি

শর্ত সাপেক্ষে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সব কটি পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। উপজেলা পর্যটন কমিটি  জাফলং ট্যুরিস্ট স্পট চালু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শর্ত মেনে আজ রোববার দুপুর একটা থেকে দর্শনার্থীরা এসব স্পটে প্রবেশ করতে পারবে।

এ বিষয়ে গত ২১ জুন এবং ২২ জুন দুই দফা জাফলং ট্যুরিস্ট স্পট সরেজমিনে পরিদর্শন করেন গোয়াইনঘাটের সহকারী কমিশনার (ভুমি) সাইদুল  ইসলামের নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসনের একটি একটি টিম।

শর্তগুলো হলো:

জাফলং পর্যটন স্পটে নৌ-চলাচলের রুটে যাত্রীদের নিরাপত্তা ঝুঁকি বিবেচনায় সকল বোট মালিক, নৌ চালক-মাঝিদেরকে  যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট এর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।

জাফলংয়ে পিয়াইন নদীর পানির গভীরতা ও স্রোত বিবেচনাহ সাঁতার জানে না এবং ১২ বছরের কম বয়সীদের নিয়ে জাফলং ট্যুরিস্ট স্পটে  নৌকায় চলাচল করা যাবে না।

ট্যুরিস্ট পুলিশকে পর্যটন স্পটে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিধানের জন্য বলা হয়েছে।

জাফলং নদীর পানির পরিমাণ ও স্রোত বিবেচনায় দুই ট্যুরিস্ট স্পট এ পর্যটক, ট্যুর অপারেটর ও নৌকার মাঝি সকলকে উপরোক্ত নির্দেশনা নিশ্চিত করার কথা বলা  হয়েছে।

জাফলং পর্যটন স্পটে নৌ-চলাচলের রুটে যাত্রীদের নিরাপত্তা ঝুঁকি বিবেচনায় সকল বোট মালিক, নৌ চালক-মাঝিদেরকে  যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট এর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।

এ বিষয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান বলেন, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন শর্ত সাপেক্ষে বন্ধ করা পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়া হয়েছে। বিশেষ করে নৌকাতে পর্যটকদের লাইফ জ্যাকেট থাকতে হবে। ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের সিলেটের সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
সিলেটের উল্লেখযোগ্য পর্যটনকেন্দ্রগুলো হচ্ছে- গোয়াইনঘাটের জাফলং, রাতারগুল, বিছানাকান্দি ও সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা, কোম্পানীগঞ্জের সাদাপাথর এবং জৈন্তাপুরের লালাখাল ও ডিবির হাওর।

আজ থেকে ভ্রমণের সুযোগ

শর্তজুড়ে খোলা হলো সিলেটের পর্যটনকেন্দ্র

প্রকাশিত: ০২:৩৯:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ জুন ২০২৪

শর্ত সাপেক্ষে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার সব কটি পর্যটনকেন্দ্র খুলে দেওয়া হয়েছে। উপজেলা পর্যটন কমিটি  জাফলং ট্যুরিস্ট স্পট চালু করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। শর্ত মেনে আজ রোববার দুপুর একটা থেকে দর্শনার্থীরা এসব স্পটে প্রবেশ করতে পারবে।

এ বিষয়ে গত ২১ জুন এবং ২২ জুন দুই দফা জাফলং ট্যুরিস্ট স্পট সরেজমিনে পরিদর্শন করেন গোয়াইনঘাটের সহকারী কমিশনার (ভুমি) সাইদুল  ইসলামের নেতৃত্বে উপজেলা প্রশাসনের একটি একটি টিম।

শর্তগুলো হলো:

জাফলং পর্যটন স্পটে নৌ-চলাচলের রুটে যাত্রীদের নিরাপত্তা ঝুঁকি বিবেচনায় সকল বোট মালিক, নৌ চালক-মাঝিদেরকে  যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট এর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।

জাফলংয়ে পিয়াইন নদীর পানির গভীরতা ও স্রোত বিবেচনাহ সাঁতার জানে না এবং ১২ বছরের কম বয়সীদের নিয়ে জাফলং ট্যুরিস্ট স্পটে  নৌকায় চলাচল করা যাবে না।

ট্যুরিস্ট পুলিশকে পর্যটন স্পটে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও সুরক্ষা বিধানের জন্য বলা হয়েছে।

জাফলং নদীর পানির পরিমাণ ও স্রোত বিবেচনায় দুই ট্যুরিস্ট স্পট এ পর্যটক, ট্যুর অপারেটর ও নৌকার মাঝি সকলকে উপরোক্ত নির্দেশনা নিশ্চিত করার কথা বলা  হয়েছে।

জাফলং পর্যটন স্পটে নৌ-চলাচলের রুটে যাত্রীদের নিরাপত্তা ঝুঁকি বিবেচনায় সকল বোট মালিক, নৌ চালক-মাঝিদেরকে  যাত্রীদের জন্য পর্যাপ্ত লাইফ জ্যাকেট এর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে।

এ বিষয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান বলেন, উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বিভিন্ন শর্ত সাপেক্ষে বন্ধ করা পর্যটন কেন্দ্রগুলো খুলে দেয়া হয়েছে। বিশেষ করে নৌকাতে পর্যটকদের লাইফ জ্যাকেট থাকতে হবে। ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের সিলেটের সবকটি নদীর পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় জেলার সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
সিলেটের উল্লেখযোগ্য পর্যটনকেন্দ্রগুলো হচ্ছে- গোয়াইনঘাটের জাফলং, রাতারগুল, বিছানাকান্দি ও সংগ্রামপুঞ্জি ঝর্ণা, কোম্পানীগঞ্জের সাদাপাথর এবং জৈন্তাপুরের লালাখাল ও ডিবির হাওর।