০৪:৫১ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা

ছবি: ইন্টারনেট

সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় জেলায় অবস্থিত দেশের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র টাঙ্গুয়ার হাওরে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাহিরপর উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওর, নিলাদ্রী লেক, যাদুকাটা নদী ও শিমুল বাগানে পর্যটকেরা যেতে পারবেন না।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) রাতে এসব পর্যটনকেন্দ্রে পর্যটকদের আগমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন।

তাহিরপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা পারভিন বলেন, পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এতে পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা ভেবে টাঙ্গুয়ার হাওর, নিলাদ্রী লেক, বারেকটিলা, শিমুল বাগানসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পট বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এসব পর্যটন স্পট বন্ধ থাকবে।

সুনামগঞ্জে মঙ্গলবার ভোররাত থেকে হু হু করে নদী ও হাওরে পানি বাড়ে। এতে জেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়। জেলার ছাতক, সদর, বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, দোয়ারাবাজার উপজেলা বন্যাকবলিত বেশি। সুনামগঞ্জ পৌর শহরের ষোলঘর পয়েন্টে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার ওপরে ছিল। ছাতক উপজেলা সদরে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৫৮ সেন্টিমিটার ওপরে রয়েছে।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সুনামগঞ্জে বন্যার পানি আরও বাড়তে পারে। জেলায় ৫১২টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ইতোমধ্যে শতাধিক পরিবার আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছে।

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

টাঙ্গুয়ার হাওরে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিত: ১২:২২:৩৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ জুন ২০২৪

সুনামগঞ্জের বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় জেলায় অবস্থিত দেশের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র টাঙ্গুয়ার হাওরে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তাহিরপর উপজেলার টাঙ্গুয়ার হাওর, নিলাদ্রী লেক, যাদুকাটা নদী ও শিমুল বাগানে পর্যটকেরা যেতে পারবেন না।

মঙ্গলবার (১৮ জুন) রাতে এসব পর্যটনকেন্দ্রে পর্যটকদের আগমনে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে উপজেলা প্রশাসন।

তাহিরপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা সালমা পারভিন বলেন, পাহাড়ি ঢলে সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এতে পর্যটকদের নিরাপত্তার কথা ভেবে টাঙ্গুয়ার হাওর, নিলাদ্রী লেক, বারেকটিলা, শিমুল বাগানসহ বিভিন্ন পর্যটন স্পট বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এসব পর্যটন স্পট বন্ধ থাকবে।

সুনামগঞ্জে মঙ্গলবার ভোররাত থেকে হু হু করে নদী ও হাওরে পানি বাড়ে। এতে জেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হয়। জেলার ছাতক, সদর, বিশ্বম্ভরপুর, তাহিরপুর, দোয়ারাবাজার উপজেলা বন্যাকবলিত বেশি। সুনামগঞ্জ পৌর শহরের ষোলঘর পয়েন্টে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার ওপরে ছিল। ছাতক উপজেলা সদরে সুরমা নদীর পানি বিপৎসীমার ১৫৮ সেন্টিমিটার ওপরে রয়েছে।

জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, সুনামগঞ্জে বন্যার পানি আরও বাড়তে পারে। জেলায় ৫১২টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। ইতোমধ্যে শতাধিক পরিবার আশ্রয়কেন্দ্রে উঠেছে।