০৩:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা

ছবি: ইন্টারনেট

সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় জেলার সব পর্যটনকেন্দ্রগুলো আবারও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ জুন) থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ থাকবে বলে জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে।

এ বিষয়ে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ মোবারক হোসেন বলেন, বন্যা পরিস্থিতির জন্য সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।

এর আগে গত ৩০ মে সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় প্রশাসন। পরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলে গত ৭ জুন থেকে পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছিল।

অতিবৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে কারণে সিলেটে ফের বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে জেলার সুরমা-কুশিয়ারাসহ চারটি নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত জেলায় বন্যায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৩ লাখ ৭১ হাজার ৫০৭ জন। ৬১৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩ হাজার ৯২৪ জন আশ্রয় নিয়েছেন।

গোয়াইনঘাট উপজেলার ইউএনও মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ভারী বৃষ্টি আর উজানের ঢলে উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। এরই মধ্যে পিয়াইন, সারি ও গোয়াইন নদের পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এতে উপজেলার সব কটি পর্যটনকেন্দ্র প্লাবিত হয়েছে। এমন অবস্থায় জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, পান্তুমাইসহ সব পর্যটনকেন্দ্র পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি

সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ ঘোষণা

প্রকাশিত: ০৬:১৮:৪০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪

সিলেটে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় জেলার সব পর্যটনকেন্দ্রগুলো আবারও বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ জুন) থেকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ থাকবে বলে জেলা প্রশাসন সূত্র জানিয়েছে।

এ বিষয়ে সিলেটের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোহাম্মদ মোবারক হোসেন বলেন, বন্যা পরিস্থিতির জন্য সিলেটের পর্যটনকেন্দ্রগুলো বন্ধ রাখতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের (ইউএনও) নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।

এর আগে গত ৩০ মে সিলেটের সব পর্যটনকেন্দ্র বন্ধ রাখার ঘোষণা দেয় প্রশাসন। পরে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলে গত ৭ জুন থেকে পর্যটনকেন্দ্রগুলো খুলে দেওয়া হয়েছিল।

অতিবৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢলে কারণে সিলেটে ফের বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। ইতোমধ্যে জেলার সুরমা-কুশিয়ারাসহ চারটি নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত জেলায় বন্যায় আক্রান্ত মানুষের সংখ্যা ৩ লাখ ৭১ হাজার ৫০৭ জন। ৬১৯টি আশ্রয়কেন্দ্রে ৩ হাজার ৯২৪ জন আশ্রয় নিয়েছেন।

গোয়াইনঘাট উপজেলার ইউএনও মো. তৌহিদুল ইসলাম বলেন, ভারী বৃষ্টি আর উজানের ঢলে উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি ক্রমশ অবনতি হচ্ছে। এরই মধ্যে পিয়াইন, সারি ও গোয়াইন নদের পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। এতে উপজেলার সব কটি পর্যটনকেন্দ্র প্লাবিত হয়েছে। এমন অবস্থায় জাফলং, বিছনাকান্দি, রাতারগুল, পান্তুমাইসহ সব পর্যটনকেন্দ্র পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।