০২:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুরমা-কুশিয়ারা নদীর পানি দুটি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপরে

ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেট জেলার সুরমা-কুশিয়ারা ও সারিগোয়াইন নদীর নদীর তিন পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপরে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করছে। নগরের খাল ও নালা বেয়ে পানি ঢুকছে নগরের ভেতরেও। এতে অনেক বাসাবাড়িতে পানি ঢুকছে।

সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, আজ সোমবার ৩টা পর্যন্ত সিলেটের সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৭৪ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারা নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৭৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে দুপুর ১২টায় সারি নদের সারিঘাট পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও বিকেল ৩টায় পানির স্তর বিপৎসীমার ১২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী ১৮ জুন পর্যন্ত জেলায় মাঝারি থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।

এদিকে, সিলেট জেলা প্রশাসন ও সিলেট সিটি করপোরেশন সূত্র জানিয়েছে, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুতি আছে। জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশন এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ঈদের মধ্যে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে বিশেষ খাবারের আয়োজনের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।

সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, ভারতের মেঘালয়ে বৃষ্টিপাতের ফলে পাহাড়ি ঢল নেমে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভারতে বৃষ্টিপাত কমে এলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

সুরমা-কুশিয়ারা নদীর পানি দুটি পয়েন্টে বিপৎসীমার ওপরে

প্রকাশিত: ০৬:১৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৭ জুন ২০২৪

ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে সিলেট জেলার সুরমা-কুশিয়ারা ও সারিগোয়াইন নদীর নদীর তিন পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপরে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি অবস্থান করছে। নগরের খাল ও নালা বেয়ে পানি ঢুকছে নগরের ভেতরেও। এতে অনেক বাসাবাড়িতে পানি ঢুকছে।

সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, আজ সোমবার ৩টা পর্যন্ত সিলেটের সুরমা নদীর কানাইঘাট পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৭৪ সেন্টিমিটার, কুশিয়ারা নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৭৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে দুপুর ১২টায় সারি নদের সারিঘাট পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলেও বিকেল ৩টায় পানির স্তর বিপৎসীমার ১২ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ৯৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। আগামী ১৮ জুন পর্যন্ত জেলায় মাঝারি থেকে অতি ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস রয়েছে।

এদিকে, সিলেট জেলা প্রশাসন ও সিলেট সিটি করপোরেশন সূত্র জানিয়েছে, বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রস্তুতি আছে। জেলা প্রশাসন ও সিটি করপোরেশন এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ঈদের মধ্যে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে বিশেষ খাবারের আয়োজনের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।

সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, ভারতের মেঘালয়ে বৃষ্টিপাতের ফলে পাহাড়ি ঢল নেমে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। ভারতে বৃষ্টিপাত কমে এলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে।