১২:২৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যেসব ওয়েবসাইটে ঢুকলেই বিপদ!

ছবি: ইন্টারনেট

অনেক সময় বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারেন। সেটা হোক অনলাইন শপিং, কিংবা অ্যাডাল্ট সাইট কিংবা বেটিং সাইট। সবগুলোতেই আপনার জন্য ওত পেতে আছে ভয়ংকর ম্যালওয়্যার। তবে পাইরেসি ওয়েবসাইটে ঢোকার কারণেই সবচেয়ে বেশি ম্যালওয়্যারের শিকার হন ব্যবহারকারীরা।

‘ইন্ডিয়ান স্কুল অব বিজনেস’ একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রাপ্তবয়স্ক ওয়েবসাইট থেকে ম্যালওয়্যার হানার সম্ভাবনা ৫৭ শতাংশ। জুয়ার বিজ্ঞাপন থেকে ৫৩ শতাংশ। কিন্তু পাইরেসি সাইটে ঢুকলে ম্যালওয়্যারের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি, প্রায় ৫৯ শতাংশ।

প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বিনোদন সেক্টরে ডিজিটাল প্রাইরেসি দেশের সাংস্কৃতিক পণ্যগুলোর জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি। এর মধ্যে সিনেমা, গান, টিভি শো, বই, সফটওয়্যার এবং অন্যান্য কপিরাইট নেওয়া সৃজনশীল কাজ রয়েছে।

আসল পণ্যের ডিজিটাল অনুলিপি অর্থাৎ পাইরেসি চলচ্চিত্র নির্মাতা, প্রযোজক, শিল্পী এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডার সহ দেশের বিনোদন শিল্পের বিভিন্ন রাজস্ব স্ট্রিমে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।

এই সমীক্ষায় উঠে এসেছে, পাইরেসি সাইট যারা চালাচ্ছে, কম্পিউটার বা মোবাইলে ম্যালওয়্যার হামলা তাদের কাছে আয়ের নতুন উৎস হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে, পাইরেসি ওয়েবসাইট অ্যাক্সেস করার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। পাশাপাশি তরুণদের মধ্যে সাইবার ঝুঁকি নিয়ে সচেতনতা নেই বললেই চলে। ফলে স্বাভাবিকভাবে ম্যালওয়্যার হামলার শিকার তরুণ প্রজন্মই সবচেয়ে বেশি হচ্ছে। এসব সাইটে না ঢোকার জন্য প্রামর্শ দিচ্ছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া

বিষয়

যেসব ওয়েবসাইটে ঢুকলেই বিপদ!

প্রকাশিত: ০৩:০৯:১১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ মার্চ ২০২৪

অনেক সময় বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ঢুঁ মারেন। সেটা হোক অনলাইন শপিং, কিংবা অ্যাডাল্ট সাইট কিংবা বেটিং সাইট। সবগুলোতেই আপনার জন্য ওত পেতে আছে ভয়ংকর ম্যালওয়্যার। তবে পাইরেসি ওয়েবসাইটে ঢোকার কারণেই সবচেয়ে বেশি ম্যালওয়্যারের শিকার হন ব্যবহারকারীরা।

‘ইন্ডিয়ান স্কুল অব বিজনেস’ একটি সমীক্ষা প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, প্রাপ্তবয়স্ক ওয়েবসাইট থেকে ম্যালওয়্যার হানার সম্ভাবনা ৫৭ শতাংশ। জুয়ার বিজ্ঞাপন থেকে ৫৩ শতাংশ। কিন্তু পাইরেসি সাইটে ঢুকলে ম্যালওয়্যারের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি, প্রায় ৫৯ শতাংশ।

প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, বিনোদন সেক্টরে ডিজিটাল প্রাইরেসি দেশের সাংস্কৃতিক পণ্যগুলোর জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকি। এর মধ্যে সিনেমা, গান, টিভি শো, বই, সফটওয়্যার এবং অন্যান্য কপিরাইট নেওয়া সৃজনশীল কাজ রয়েছে।

আসল পণ্যের ডিজিটাল অনুলিপি অর্থাৎ পাইরেসি চলচ্চিত্র নির্মাতা, প্রযোজক, শিল্পী এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডার সহ দেশের বিনোদন শিল্পের বিভিন্ন রাজস্ব স্ট্রিমে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে।

এই সমীক্ষায় উঠে এসেছে, পাইরেসি সাইট যারা চালাচ্ছে, কম্পিউটার বা মোবাইলে ম্যালওয়্যার হামলা তাদের কাছে আয়ের নতুন উৎস হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে ১৮ থেকে ২৪ বছর বয়সী ব্যক্তিদের মধ্যে, পাইরেসি ওয়েবসাইট অ্যাক্সেস করার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। পাশাপাশি তরুণদের মধ্যে সাইবার ঝুঁকি নিয়ে সচেতনতা নেই বললেই চলে। ফলে স্বাভাবিকভাবে ম্যালওয়্যার হামলার শিকার তরুণ প্রজন্মই সবচেয়ে বেশি হচ্ছে। এসব সাইটে না ঢোকার জন্য প্রামর্শ দিচ্ছেন প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা।

সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া