০৬:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
রিজভী

‘আ.লীগ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়নি, বিশ্বাসঘাতকতা করেছে’

ছবি: ইন্টারনেট

আওয়ামী লীগ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়নি বরং ইতিহাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। 

শুত্রবার রাজধানীর নয়াপল্টনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এটি নিশ্চয়ই সংবাদপত্রগুলোর মনে থাকার কথা। সুতরাং এখন যারা বাকশালের রুদ্র শাসনের মুখপাত্র হয়েছেন, ইতিহাস এদের ক্ষমা করবে না। অসত্য কখনোই টিকে থাকবে না।’

রিজভী বলেন, দুর্নীতিতে বিশ্ব মিডিয়ায় শিরোনাম হওয়া আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের এক নির্ভিক নেতৃত্ব তারেক রহমানকে নিয়ে অসত্য মনগড়া অপপ্রচারে মানুষ কখনোই বিভ্রান্ত হয়নি। গণমাধ্যম নিজেদের রক্ষার তাগিদে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত যে কুৎসা রটানো হচ্ছে সে সম্পর্কে জনগণ ওয়াকিবহাল।

বিএনপির এই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, আপনি যতই চিৎকার করেন, দেশবাসীর নিকট এটি প্রমাণিত যে, আওয়ামী লীগ সরকারের অপর নাম সিন্ডিকেট আর লুটপাট। কোন কিছু সামাল দিতে না পেরে সরকার নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এখন ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দিয়েছে ধর্মপ্রাণ মুসলমানের ইফতার ভাঙ্গার কর্মসূচিতে। যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখনই তারা মুসলমানদের ধর্মীয় বিশ্বাস, সংস্কৃতির ওপর আঘাত হানে এবং আলেম সমাজের ওপর নিপীড়ণ নেমে আসে। এর কারণ প্রভুদেরকে খুশী করা।

বিশ্ববিদ্যালয়ে সভা ও সবধরণের অনুষ্ঠান বিদ্যমান রয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, এসব অনুষ্ঠান ওবায়দুল কাদের, হাছান মাহমুদ সাহেবদের সাড়ম্বর উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে অথচ ইফতার মাহফিলে নিষেধাজ্ঞা ও হামলা এটা কি গভীর চক্রান্তের অংশ ? মুসলমানদের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান করতে গেলে ওবায়দুল কাদের সাহেবদের গা জ্বালা করার অর্থ কি ? আওয়ামী লীগ তাদের স্বার্থে কখনো ইসলামকে ব্যবহার করে, আবার কখনো ছুঁড়ে ফেলে দেয়। দেশবাসী ভোট—পার্লামেন্ট হারিয়েছে, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন হারিয়েছে, শেষমেষ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা নিজেদের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধও হারাতে বসেছে।

রিজভী

‘আ.লীগ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়নি, বিশ্বাসঘাতকতা করেছে’

প্রকাশিত: ০২:৪০:২০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ মার্চ ২০২৪

আওয়ামী লীগ ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয়নি বরং ইতিহাসের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী। 

শুত্রবার রাজধানীর নয়াপল্টনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘এটি নিশ্চয়ই সংবাদপত্রগুলোর মনে থাকার কথা। সুতরাং এখন যারা বাকশালের রুদ্র শাসনের মুখপাত্র হয়েছেন, ইতিহাস এদের ক্ষমা করবে না। অসত্য কখনোই টিকে থাকবে না।’

রিজভী বলেন, দুর্নীতিতে বিশ্ব মিডিয়ায় শিরোনাম হওয়া আওয়ামী সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের এক নির্ভিক নেতৃত্ব তারেক রহমানকে নিয়ে অসত্য মনগড়া অপপ্রচারে মানুষ কখনোই বিভ্রান্ত হয়নি। গণমাধ্যম নিজেদের রক্ষার তাগিদে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে পরিকল্পিত যে কুৎসা রটানো হচ্ছে সে সম্পর্কে জনগণ ওয়াকিবহাল।

বিএনপির এই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, আপনি যতই চিৎকার করেন, দেশবাসীর নিকট এটি প্রমাণিত যে, আওয়ামী লীগ সরকারের অপর নাম সিন্ডিকেট আর লুটপাট। কোন কিছু সামাল দিতে না পেরে সরকার নিত্যপণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এখন ছাত্রলীগকে লেলিয়ে দিয়েছে ধর্মপ্রাণ মুসলমানের ইফতার ভাঙ্গার কর্মসূচিতে। যখনই আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসে তখনই তারা মুসলমানদের ধর্মীয় বিশ্বাস, সংস্কৃতির ওপর আঘাত হানে এবং আলেম সমাজের ওপর নিপীড়ণ নেমে আসে। এর কারণ প্রভুদেরকে খুশী করা।

বিশ্ববিদ্যালয়ে সভা ও সবধরণের অনুষ্ঠান বিদ্যমান রয়েছে উল্লেখ করে রিজভী বলেন, এসব অনুষ্ঠান ওবায়দুল কাদের, হাছান মাহমুদ সাহেবদের সাড়ম্বর উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে অথচ ইফতার মাহফিলে নিষেধাজ্ঞা ও হামলা এটা কি গভীর চক্রান্তের অংশ ? মুসলমানদের কোন ধর্মীয় অনুষ্ঠান করতে গেলে ওবায়দুল কাদের সাহেবদের গা জ্বালা করার অর্থ কি ? আওয়ামী লীগ তাদের স্বার্থে কখনো ইসলামকে ব্যবহার করে, আবার কখনো ছুঁড়ে ফেলে দেয়। দেশবাসী ভোট—পার্লামেন্ট হারিয়েছে, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন হারিয়েছে, শেষমেষ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানরা নিজেদের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধও হারাতে বসেছে।