১০:০০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাংলাদেশকে হারিয়ে সিরিজ শ্রীলঙ্কার

তিন ম্যাচের সিরিজে ১-১ এ সমতায়। তাই তৃতীয় ও শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়ায় ‘অলিখিত ফাইনাল’। সিরিজ নির্ধারনী ম্যাচে বাংলাদেশকে ২৮ রানে হারিয়ে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা।

শনিবার (৯ মার্চ) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে লঙ্কানদের ব্যাটিংয়ে পাঠান বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হাসান শান্ত। ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৪ রান সংগ্রহ করে লঙ্কানরা। ৫৫ বলে ৮৬ রান করেন কুশল।

১৭৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৩ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ১১ বলে ৭ রান করা লিটন দাসকে আউট করেন লঙ্কান স্পিনার ধানাঞ্জায়া ডি সিলভা।

এরপর ইনিংসের চতুর্থ ওভারে বোলিংয়ে এসে হ্যাটট্রিক করেন থুশারা। এই লঙ্কান পেসারের বোলিং তোপে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। নাজমুল হাসান শান্ত, তাওহিদ হৃদয় ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে আউট করে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন থুশারা।

এরপর দলীয় ২৪ রানে ১০ বলে ১১ রান করা সৌম্যকে আউট করেন থুশারা। সৌম্যের বিদায়ের পর সাজঘরের পথ ধরেন জাকের আলি অনিক।

এরপর রিশাদ হোসেন ও মাহেদি হাসান মিলে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে দলীয় ৭৬ রানে ২০ বলে ১৯ রান করে আউট হন মাহেদি। এরপর তাসকিন আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে ঝড়ো ব্যাটিং করতে থাকেন রিশাদ।

২৬ বলে ফিফটি পূরণ করেন রিশাদ। তাসকিনকে সঙ্গে নিয়ে ৪১ রানের জুটি গড়েন তিনি। তবে দলীয় ১১৭ রানে ৩০ বলে ৫৩ রান করে আউট হন রিশাদ। এরপর শরিফুলকে আউট করে নিজের পাঁচ উইকেট পূর্ণ করেন থুশারা। শেষ ব্যাটার হিসেবে তাসকিন আউট হলে ১৯ ওভার ৪ বলে ১৪৬ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। ২১ বলে ৩১ রান করেন তাসকিন।

বাংলাদেশকে হারিয়ে সিরিজ শ্রীলঙ্কার

প্রকাশিত: ০৯:২৯:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ মার্চ ২০২৪

তিন ম্যাচের সিরিজে ১-১ এ সমতায়। তাই তৃতীয় ও শেষ ম্যাচটি হয়ে দাঁড়ায় ‘অলিখিত ফাইনাল’। সিরিজ নির্ধারনী ম্যাচে বাংলাদেশকে ২৮ রানে হারিয়ে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে শ্রীলঙ্কা।

শনিবার (৯ মার্চ) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে লঙ্কানদের ব্যাটিংয়ে পাঠান বাংলাদেশের অধিনায়ক নাজমুল হাসান শান্ত। ২০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৭৪ রান সংগ্রহ করে লঙ্কানরা। ৫৫ বলে ৮৬ রান করেন কুশল।

১৭৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে দলীয় ১৩ রানে প্রথম উইকেট হারায় বাংলাদেশ। ১১ বলে ৭ রান করা লিটন দাসকে আউট করেন লঙ্কান স্পিনার ধানাঞ্জায়া ডি সিলভা।

এরপর ইনিংসের চতুর্থ ওভারে বোলিংয়ে এসে হ্যাটট্রিক করেন থুশারা। এই লঙ্কান পেসারের বোলিং তোপে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। নাজমুল হাসান শান্ত, তাওহিদ হৃদয় ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদকে আউট করে হ্যাটট্রিক পূর্ণ করেন থুশারা।

এরপর দলীয় ২৪ রানে ১০ বলে ১১ রান করা সৌম্যকে আউট করেন থুশারা। সৌম্যের বিদায়ের পর সাজঘরের পথ ধরেন জাকের আলি অনিক।

এরপর রিশাদ হোসেন ও মাহেদি হাসান মিলে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে দলীয় ৭৬ রানে ২০ বলে ১৯ রান করে আউট হন মাহেদি। এরপর তাসকিন আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে ঝড়ো ব্যাটিং করতে থাকেন রিশাদ।

২৬ বলে ফিফটি পূরণ করেন রিশাদ। তাসকিনকে সঙ্গে নিয়ে ৪১ রানের জুটি গড়েন তিনি। তবে দলীয় ১১৭ রানে ৩০ বলে ৫৩ রান করে আউট হন রিশাদ। এরপর শরিফুলকে আউট করে নিজের পাঁচ উইকেট পূর্ণ করেন থুশারা। শেষ ব্যাটার হিসেবে তাসকিন আউট হলে ১৯ ওভার ৪ বলে ১৪৬ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ। ২১ বলে ৩১ রান করেন তাসকিন।