০৫:১৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা সিটিতে ভোট শুরু

কুমিল্লা-ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন, কয়েকটি পৌরসভার ও ইউনিয়নসহ দেশের ২৩৩টি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। 

শনিবার (৯ মার্চ) সকাল ৮টায় এই ভোট শুরু হয়েছে এবং চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তথ্য অনুযায়ী, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনে সাধারণ এবং কুমিল্লা সিটিতে মেয়রের শূন্য পদে উপনির্বাচন ছাড়াও তিনটি পৌরসভার সাধারণ ও বিভিন্ন পৌরসভার মেয়রের শূন্য পদসহ নানা ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের শূন্য পদে নির্বাচন হচ্ছে।

এছাড়া ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন, ৭টি জেলা পরিষদের উপনির্বাচনসহ ১৮৭টি ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন শূন্য পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেন ইমেজ সংকটে পড়তে না হয় সেজন্য সর্বোচ্চ তৎপর রয়েছেন সিইসিসহ অন্য কমিশনাররা। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের ব্যাপারে তারা বদ্ধপরিকর।

য়মনসিংহ সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রতি কেন্দ্রে নিয়োজিত থাকছে ১৭ জনের ফোর্স। এ ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৭ জন এবং সাধারণ কেন্দ্রে নিয়োজিত থাকবেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১৬ সদস্য।

ময়মনসিংহ ও কুমিল্লা সিটিতে ভোট শুরু

প্রকাশিত: ১১:১৪:৩৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ মার্চ ২০২৪

কুমিল্লা-ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন, কয়েকটি পৌরসভার ও ইউনিয়নসহ দেশের ২৩৩টি স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানে ভোটগ্রহণ শুরু হয়েছে। 

শনিবার (৯ মার্চ) সকাল ৮টায় এই ভোট শুরু হয়েছে এবং চলবে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তথ্য অনুযায়ী, ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনে সাধারণ এবং কুমিল্লা সিটিতে মেয়রের শূন্য পদে উপনির্বাচন ছাড়াও তিনটি পৌরসভার সাধারণ ও বিভিন্ন পৌরসভার মেয়রের শূন্য পদসহ নানা ওয়ার্ডের কাউন্সিলরের শূন্য পদে নির্বাচন হচ্ছে।

এছাড়া ১৩টি ইউনিয়ন পরিষদের সাধারণ নির্বাচন, ৭টি জেলা পরিষদের উপনির্বাচনসহ ১৮৭টি ইউনিয়ন পরিষদের বিভিন্ন শূন্য পদে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, এই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে যেন ইমেজ সংকটে পড়তে না হয় সেজন্য সর্বোচ্চ তৎপর রয়েছেন সিইসিসহ অন্য কমিশনাররা। অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভোটের ব্যাপারে তারা বদ্ধপরিকর।

য়মনসিংহ সিটি করপোরেশন ও কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে নিরাপত্তা নিশ্চিতে প্রতি কেন্দ্রে নিয়োজিত থাকছে ১৭ জনের ফোর্স। এ ক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রে ১৭ জন এবং সাধারণ কেন্দ্রে নিয়োজিত থাকবেন আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ১৬ সদস্য।