০৯:৩৪ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গ্রামীণ ব্যাংকে ড. ইউনূসের কোনো মালিকানা নেই : চেয়ারম্যান

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৯০ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংকের নানা খতিয়ান ধ্বংস ও বিলুপ্ত করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম সাইফুল মজিদ।

শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ১৯৯০ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংকের বিভিন্ন খতিয়ান হারিয়ে গেছে। ড. ইউনূস যাওয়ার আগে এসব ধ্বংস ও বিলুপ্ত করে দিয়ে গেছেন।

অধ্যাপক সাইফুল মজিদ বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ৫১-৫২টি। প্রতিষ্ঠানের মালিক সরকার এবং ঋণদাতা জনগণ। ড. ইউনূসের কোনো ধরনের মালিকানা বা শেয়ার নেই।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সংবাদ সম্মেলন করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস অভিযোগ করেন, গ্রামীণ ব্যাংক তাদের ৮টি প্রতিষ্ঠান জবরদখল করেছে। তবে তার এ অভিযোগ সম্পূর্ণ অসত্য ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে গ্রামীণ ব্যাংক।

বিষয়

গ্রামীণ ব্যাংকে ড. ইউনূসের কোনো মালিকানা নেই : চেয়ারম্যান

প্রকাশিত: ০৯:২১:২৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস ১৯৯০ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংকের নানা খতিয়ান ধ্বংস ও বিলুপ্ত করে দিয়েছেন বলে অভিযোগ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে এম সাইফুল মজিদ।

শনিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, ১৯৯০ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত গ্রামীণ ব্যাংকের বিভিন্ন খতিয়ান হারিয়ে গেছে। ড. ইউনূস যাওয়ার আগে এসব ধ্বংস ও বিলুপ্ত করে দিয়ে গেছেন।

অধ্যাপক সাইফুল মজিদ বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ৫১-৫২টি। প্রতিষ্ঠানের মালিক সরকার এবং ঋণদাতা জনগণ। ড. ইউনূসের কোনো ধরনের মালিকানা বা শেয়ার নেই।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সংবাদ সম্মেলন করে ড. মুহাম্মদ ইউনূস অভিযোগ করেন, গ্রামীণ ব্যাংক তাদের ৮টি প্রতিষ্ঠান জবরদখল করেছে। তবে তার এ অভিযোগ সম্পূর্ণ অসত্য ও ভিত্তিহীন বলে দাবি করেছে গ্রামীণ ব্যাংক।