০৯:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঋণের বুঝা সইতে না পেরে ঘুমের ঔষধ খেয়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

ঋণের বুঝা সইতে না পেরে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন করে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জসিম খান নামে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়।

জসিম খান উপজেলার মিরপুর গ্রামের আছকির খানের ছেলে। মিরপুর বাজারে তার বিকাশ ও রিচার্জের একটি দোকান রয়েছে।

জগন্নাথপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সুশংকর পাল শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ময়নাতদন্তের পর সিলেট কোতোয়ালি থানার মাধ্যমে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

জসিমের বাবা আছকির খান জানান, বৃহস্পতিবার প্রতিদিনের মতো রাতের খাওয়া-দাওয়া শেষ করে জসিম নিজের শোয়ার ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে। হঠাৎ ভোর ৪টার দিকে জসিমকে বমি করতে দেখে তার স্ত্রী। পরে পরিবারের লোকজন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

আছকির খান বলেন, হাসপাতালে মৃত্যুর আগে আমার ছেলে জানায়, সে আর্থিকভাবে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ায় কিছুদিন ধরে হতাশায় ভুগছিল। হতাশা থেকে মুক্তি পেতে সে সবার অজান্তে অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন করেছিল।

বিষয়

ঋণের বুঝা সইতে না পেরে ঘুমের ঔষধ খেয়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

প্রকাশিত: ০৫:৩১:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

ঋণের বুঝা সইতে না পেরে সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন করে এক ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জসিম খান নামে ওই ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়।

জসিম খান উপজেলার মিরপুর গ্রামের আছকির খানের ছেলে। মিরপুর বাজারে তার বিকাশ ও রিচার্জের একটি দোকান রয়েছে।

জগন্নাথপুর থানার পুলিশ পরিদর্শক সুশংকর পাল শনিবার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ময়নাতদন্তের পর সিলেট কোতোয়ালি থানার মাধ্যমে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

জসিমের বাবা আছকির খান জানান, বৃহস্পতিবার প্রতিদিনের মতো রাতের খাওয়া-দাওয়া শেষ করে জসিম নিজের শোয়ার ঘরে ঘুমিয়ে পড়ে। হঠাৎ ভোর ৪টার দিকে জসিমকে বমি করতে দেখে তার স্ত্রী। পরে পরিবারের লোকজন তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

আছকির খান বলেন, হাসপাতালে মৃত্যুর আগে আমার ছেলে জানায়, সে আর্থিকভাবে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ায় কিছুদিন ধরে হতাশায় ভুগছিল। হতাশা থেকে মুক্তি পেতে সে সবার অজান্তে অতিরিক্ত ঘুমের ওষুধ সেবন করেছিল।