১১:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ছাত্রলীগ কর্মী হত্যা মামলায় কাউন্সিলর নিপু কারাগারে

সিলেট জেলা ছাত্রলীগ কর্মী আরিফ হত্যা মামলায় সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হিরন মাহমুদ নিপুকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক কিউ. এম নাছির উদ্দীন তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। হিরন মাহমুদ নিপু আরিফ হত্যা মামলার প্রধান আসামি। তিনি এতদিন উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন।

২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর রাত ১২টার দিকে নগরীর বালুচরের টিবি গেইট এলাকায় ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন জেলা ছাত্রলীগ কর্মী আরিফ। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা ওই রাতেই মারা যান তিনি। আরিফ নগরীর টিভি গেইট এলাকার ফটিক মিয়ার ছেলে।

এ ঘটনার দুইদিন পর ২২ নভেম্বর নিহত আরিফের মা আঁখি বেগম বাদি হয়ে সিসিকের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হিরন মাহমুদ নিপুকে প্রধান আসামি করে মহানগর পুলিশের এয়ারপোর্ট থানায় মামলা করেন। মামলায় নিপু ছাড়াও ১০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করা হয়।

ঘটনার পর নিহত আরিফের মা আঁখি বেগম জানান, ঘটনার পরই সেখানে গিয়ে দেখেছি সাদা পাঞ্জাবি পরে হিরন মাহমুদ নিপু মোটরসাইকেলে উঠে চলে যাচ্ছেন। পরে তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় ছেলেকে হাসপাতালে নিয়ে যান। যাওয়ার পথে ছেলে তাকে বলেছে, হিরন মাহমুদ নিপু, রনি, মামুন, হেলালসহ ১৫-২০ জন মিলে তার ওপর হামলা চালিয়েছে।

বিষয়

ছাত্রলীগ কর্মী হত্যা মামলায় কাউন্সিলর নিপু কারাগারে

প্রকাশিত: ০৪:১১:৩৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

সিলেট জেলা ছাত্রলীগ কর্মী আরিফ হত্যা মামলায় সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হিরন মাহমুদ নিপুকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে সিলেট মহানগর দায়রা জজ আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বিচারক কিউ. এম নাছির উদ্দীন তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। হিরন মাহমুদ নিপু আরিফ হত্যা মামলার প্রধান আসামি। তিনি এতদিন উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন।

২০২৩ সালের ২০ নভেম্বর রাত ১২টার দিকে নগরীর বালুচরের টিবি গেইট এলাকায় ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন জেলা ছাত্রলীগ কর্মী আরিফ। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা ওই রাতেই মারা যান তিনি। আরিফ নগরীর টিভি গেইট এলাকার ফটিক মিয়ার ছেলে।

এ ঘটনার দুইদিন পর ২২ নভেম্বর নিহত আরিফের মা আঁখি বেগম বাদি হয়ে সিসিকের ৩৬ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর হিরন মাহমুদ নিপুকে প্রধান আসামি করে মহানগর পুলিশের এয়ারপোর্ট থানায় মামলা করেন। মামলায় নিপু ছাড়াও ১০ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও চার-পাঁচজনকে আসামি করা হয়।

ঘটনার পর নিহত আরিফের মা আঁখি বেগম জানান, ঘটনার পরই সেখানে গিয়ে দেখেছি সাদা পাঞ্জাবি পরে হিরন মাহমুদ নিপু মোটরসাইকেলে উঠে চলে যাচ্ছেন। পরে তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের সহায়তায় ছেলেকে হাসপাতালে নিয়ে যান। যাওয়ার পথে ছেলে তাকে বলেছে, হিরন মাহমুদ নিপু, রনি, মামুন, হেলালসহ ১৫-২০ জন মিলে তার ওপর হামলা চালিয়েছে।