১২:২০ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রমজানে সরবরাহ ও দ্রব্যমূল্য ঠিক রাখতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

রমজানে সরবরাহ ও দ্রব্যমূল্য ঠিক রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বাজারে পণ্যের দাম নিয়ে যারা কারসাজি করে তাদের নজরদারিতে রাখতে হবে।

সোমবার (জানুয়ারি ১৫) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গঠিত নতুন সরকারের মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন যেটা সবচেয়ে বেশি আলোচিত সেটা হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। পণ্যের মূল্য বেশি অথচ খাদ্যপণ্যের অভাব নেই।

শেখ হাসিনা বলেন, সামনে রমজান মাস। আমাদের খাদ্যপণ্য আনে সীমিত কয়েকটি গ্রুপ। তারাও এখানে সবসময় একটা খেলা খেলতে চায়। সেই ক্ষেত্রে এখন থেকে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।

তিনি বলেন, রমজান মাসে যে পণ্যগুলো আমাদের বেশি লাগে সেগুলোর মূল্য যেন ঠিক থাকে এবং সেগুলো যেন বাজারে পাওয়া যায়, সরবরাহ যেন ঠিক থাকে। এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।

পণ্যের দাম কৃষক এবং ভোক্তা উভয়ের জন্য সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা একটা অদ্ভুত ব্যাপার, খাদ্যপণ্যের যখন দাম বাড়ে তখন কৃষক খুশি হন। কিন্তু যারা ভোক্তা তারা দুঃখ পান। তাদের ওপর চাপ এসে পড়ে। এটাকে ভারসাম্যপূর্ণ করতে হবে, এটাকে কীভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা যায় এ বিষয়ে আমাদের খুব দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।

সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের প্রবৃদ্ধি যেটা হবে, মূল্যস্ফীতি তার চাইতে কম থাকতে হবে। তাহলেই তার সুফলটা দেশের সাধারণ মানুষ পাবে।

তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি আমরা কমিয়েছি, খাদ্যদ্রব্যের মূল্যস্ফীতি প্রায় ১২ শতাংশ উঠে গিয়েছিল, সেটাকে কমিয়ে ৯ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। অন্য সবমিলিয়ে ৮ শতাংশে নেমে এসেছে। কিন্তু এটাকে আমাদের আরও কমাতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা যে ওয়াদা দিয়েছি, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে।

সূত্র: জাগো নিউজ

রমজানে সরবরাহ ও দ্রব্যমূল্য ঠিক রাখতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ

প্রকাশিত: ১০:৫৪:১২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৫ জানুয়ারী ২০২৪

রমজানে সরবরাহ ও দ্রব্যমূল্য ঠিক রাখার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, বাজারে পণ্যের দাম নিয়ে যারা কারসাজি করে তাদের নজরদারিতে রাখতে হবে।

সোমবার (জানুয়ারি ১৫) দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গঠিত নতুন সরকারের মন্ত্রিসভার প্রথম বৈঠকের সূচনা বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন যেটা সবচেয়ে বেশি আলোচিত সেটা হচ্ছে মূল্যস্ফীতি। পণ্যের মূল্য বেশি অথচ খাদ্যপণ্যের অভাব নেই।

শেখ হাসিনা বলেন, সামনে রমজান মাস। আমাদের খাদ্যপণ্য আনে সীমিত কয়েকটি গ্রুপ। তারাও এখানে সবসময় একটা খেলা খেলতে চায়। সেই ক্ষেত্রে এখন থেকে আমাদের প্রস্তুতি নিতে হবে।

তিনি বলেন, রমজান মাসে যে পণ্যগুলো আমাদের বেশি লাগে সেগুলোর মূল্য যেন ঠিক থাকে এবং সেগুলো যেন বাজারে পাওয়া যায়, সরবরাহ যেন ঠিক থাকে। এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।

পণ্যের দাম কৃষক এবং ভোক্তা উভয়ের জন্য সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এটা একটা অদ্ভুত ব্যাপার, খাদ্যপণ্যের যখন দাম বাড়ে তখন কৃষক খুশি হন। কিন্তু যারা ভোক্তা তারা দুঃখ পান। তাদের ওপর চাপ এসে পড়ে। এটাকে ভারসাম্যপূর্ণ করতে হবে, এটাকে কীভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা যায় এ বিষয়ে আমাদের খুব দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হবে।

সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের প্রবৃদ্ধি যেটা হবে, মূল্যস্ফীতি তার চাইতে কম থাকতে হবে। তাহলেই তার সুফলটা দেশের সাধারণ মানুষ পাবে।

তিনি বলেন, মূল্যস্ফীতি আমরা কমিয়েছি, খাদ্যদ্রব্যের মূল্যস্ফীতি প্রায় ১২ শতাংশ উঠে গিয়েছিল, সেটাকে কমিয়ে ৯ শতাংশে নামিয়ে আনা হয়েছে। অন্য সবমিলিয়ে ৮ শতাংশে নেমে এসেছে। কিন্তু এটাকে আমাদের আরও কমাতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনী ইশতেহারে আমরা যে ওয়াদা দিয়েছি, সেগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে।

সূত্র: জাগো নিউজ