০৬:২২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সমবায়ের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

সমবায় অধিদপ্তর ঢাকার অতিরিক্ত নিবন্ধন (প্রশাসন, মাসউ ও ফাইন্যান্স) হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেছেন, সরকারের ভিষণ বাস্তবায়নে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সমবায় বিভাগকে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সমবায়ের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের মাধ্যমে দেশ আরো এগিয়ে যাবে। তাই সকলকে সমবায়ের মাধ্যমে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে। সরকার উন্নয়নের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন অগ্রগতির সব সূচকে যুগান্তকারী মাইলফলক স্পষ্ট করেছে। তিনি সরকারের ভিশন বাস্তবায়নে “স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে সমবায় বিভাগকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন।

তিনি বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকালে নগরীর জেলরোডস্থ একটি অভিজাত হোটেলের হলরুমে বিভাগীয় সমবায় কার্যালয় সিলেটের আয়োজনে ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা ২০২৩-২৪ এর আওতায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সমবায়ের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

বিভাগীয় সমবায় কার্যালয় সিলেটের বিভাগীয় যুগ্ম নিবন্ধক মো. জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে ও পরিদর্শক মো. ফয়সল আহমদের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সমবায় অধিদপ্তর ঢাকার উপ নিবন্ধক (আইন) মো. কামরুজ্জামান, আঞ্চলিক সমবায় ইনস্টিটিউট মৌলভীবাজারের উপ-নিবন্ধব ও অধ্যক্ষ তোফায়েল আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক একে. এম এহসান।

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সমন্বয়ক সিলেট সদর উপজেলা সমবায় অফিসার মোহাম্মদ মনির হোসেন, সিলেট জেলা সমবায় অফিসার চন্দন দত্ত, সুনামগঞ্জ সমবায় অফিসার বশির আহমদ, মৌলভীবাজার সমবায় অফিসার রহিম উদ্দিন তালুকদার, হবিগঞ্জ সমবায় অফিসার আব্দুর রউফ।

এছাড়াও সিলেট বিভাগের অধীনে ৪টি জেলার মোট ৩৯টি উপজেলার সমবায় অফিসারবৃদ সহ মোট ৫০ জন সমবায় কর্তকর্তা সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন।

বিষয়

স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সমবায়ের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ

প্রকাশিত: ০৪:৫৮:১৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩

সমবায় অধিদপ্তর ঢাকার অতিরিক্ত নিবন্ধন (প্রশাসন, মাসউ ও ফাইন্যান্স) হাফিজুল হায়দার চৌধুরী বলেছেন, সরকারের ভিষণ বাস্তবায়নে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সমবায় বিভাগকে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সমবায়ের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের মাধ্যমে দেশ আরো এগিয়ে যাবে। তাই সকলকে সমবায়ের মাধ্যমে একসাথে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।

তিনি আরো বলেন, বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে কাজ করে যাচ্ছেন। ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ে উঠবে। সরকার উন্নয়নের মাধ্যমে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নয়ন অগ্রগতির সব সূচকে যুগান্তকারী মাইলফলক স্পষ্ট করেছে। তিনি সরকারের ভিশন বাস্তবায়নে “স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মানে সমবায় বিভাগকে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন।

তিনি বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর) সকালে নগরীর জেলরোডস্থ একটি অভিজাত হোটেলের হলরুমে বিভাগীয় সমবায় কার্যালয় সিলেটের আয়োজনে ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা ২০২৩-২৪ এর আওতায় স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে সমবায়ের ভূমিকা শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।

বিভাগীয় সমবায় কার্যালয় সিলেটের বিভাগীয় যুগ্ম নিবন্ধক মো. জিয়াউল হকের সভাপতিত্বে ও পরিদর্শক মো. ফয়সল আহমদের পরিচালনায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন সমবায় অধিদপ্তর ঢাকার উপ নিবন্ধক (আইন) মো. কামরুজ্জামান, আঞ্চলিক সমবায় ইনস্টিটিউট মৌলভীবাজারের উপ-নিবন্ধব ও অধ্যক্ষ তোফায়েল আহমেদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক একে. এম এহসান।

অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সমন্বয়ক সিলেট সদর উপজেলা সমবায় অফিসার মোহাম্মদ মনির হোসেন, সিলেট জেলা সমবায় অফিসার চন্দন দত্ত, সুনামগঞ্জ সমবায় অফিসার বশির আহমদ, মৌলভীবাজার সমবায় অফিসার রহিম উদ্দিন তালুকদার, হবিগঞ্জ সমবায় অফিসার আব্দুর রউফ।

এছাড়াও সিলেট বিভাগের অধীনে ৪টি জেলার মোট ৩৯টি উপজেলার সমবায় অফিসারবৃদ সহ মোট ৫০ জন সমবায় কর্তকর্তা সেমিনারে অংশগ্রহণ করেন।