০৯:০১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

করোনার নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১ এর লক্ষণ কী কী?

আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে করোনাভাইরাস। এবার করোনার নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১ চোখ রাঙাচ্ছে।

এরই মধ্যে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ছড়িয়ে পড়েছে এই করোনার নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট। পাশাপাশি ভয় ধরাচ্ছে চীন, সিঙ্গাপুরের মতো দেশের করোনার পরিসংখ্যানও।

আক্রান্তের সংখ্যার পাশাপাশি ঘটছে করোনার কারণে মৃত্যুও। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকেও সতর্ক করা হচ্ছে এ বিষয়ে।

করোনার নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১ এর উপসর্গগুলো কী কী, তা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জ্বর, সর্দি, গলা ব্যথা, মাথাব্যথা ইত্যাদি। তবে এই উপসর্গগুলো কিন্তু সাধারণ জ্বর-সর্দির ক্ষেত্রেই সাধারণ।

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে, নতুন কোভিড ভ্যারিয়েন্টের লক্ষণগুলো হালকা থেকে মাঝারি হয়।

যেমন- জ্বর, সর্দি, গলা ব্যথা ও মাথাব্যথা হতে পারে। সাধারণত চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে অবস্থার উন্নতিও হচ্ছে।

খিদে কমে যেতে পারে। এর পাশাপাশি ক্রমাগত বমি বমি ভাব হতে পারে। জেএন.১ রূপের আরেকটি উল্লেখযোগ্য লক্ষণ হলো চরম ক্লান্তি।

অত্যধিক ক্লান্তি ও পেশীর দুর্বলতা। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাও দেখা যেতে পারে, যা থেকে হজমের সমস্যা হতে পারে।

সূত্র: এবিপি লাইভ/হু

বিষয়

করোনার নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১ এর লক্ষণ কী কী?

প্রকাশিত: ০৩:২০:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩

আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে করোনাভাইরাস। এবার করোনার নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১ চোখ রাঙাচ্ছে।

এরই মধ্যে পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতে ছড়িয়ে পড়েছে এই করোনার নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট। পাশাপাশি ভয় ধরাচ্ছে চীন, সিঙ্গাপুরের মতো দেশের করোনার পরিসংখ্যানও।

আক্রান্তের সংখ্যার পাশাপাশি ঘটছে করোনার কারণে মৃত্যুও। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকেও সতর্ক করা হচ্ছে এ বিষয়ে।

করোনার নতুন সাব ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১ এর উপসর্গগুলো কী কী, তা জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।

এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- জ্বর, সর্দি, গলা ব্যথা, মাথাব্যথা ইত্যাদি। তবে এই উপসর্গগুলো কিন্তু সাধারণ জ্বর-সর্দির ক্ষেত্রেই সাধারণ।

তবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুসারে, নতুন কোভিড ভ্যারিয়েন্টের লক্ষণগুলো হালকা থেকে মাঝারি হয়।

যেমন- জ্বর, সর্দি, গলা ব্যথা ও মাথাব্যথা হতে পারে। সাধারণত চার থেকে পাঁচ দিনের মধ্যে অবস্থার উন্নতিও হচ্ছে।

খিদে কমে যেতে পারে। এর পাশাপাশি ক্রমাগত বমি বমি ভাব হতে পারে। জেএন.১ রূপের আরেকটি উল্লেখযোগ্য লক্ষণ হলো চরম ক্লান্তি।

অত্যধিক ক্লান্তি ও পেশীর দুর্বলতা। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল সমস্যাও দেখা যেতে পারে, যা থেকে হজমের সমস্যা হতে পারে।

সূত্র: এবিপি লাইভ/হু