১০:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

আ.লীগ নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় মোস্তফা কামাল মুন্সি নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের নয়াচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

নিহত মোস্তফা কামাল মুন্সি তিতাস উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তাঁর বাড়ি রঘুনাথপুর এলাকায়।

তিতাস থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাঞ্চন কান্তি দাস ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, নিহত আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা কামাল মুন্সির সঙ্গে পূর্ব-শত্রুতা ছিল ওই এলাকার সাঈদুর নামে একজনের। সেই শত্রুতার জেরে সোমবার বিকেলে নয়াপুর এলাকায় কথা কাটাকাটি হয় দুজনের মধ্যে। এ সময় ছুরি দিয়ে মোস্তফা কামাল মুন্সির পেটে আঘাত করে পালিয়ে যান সাঈদুর ও তার সঙ্গীরা। পরে স্থানীয়রা মোস্তফা কামাল মুন্সিকে উদ্ধার করে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি, এখনো সেখানেই অবস্থান করছি। ঘাতকদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে। আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে মাঠে। সাঈদুরের সঙ্গে আর কারা কারা ছিল তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।

বিষয়

আ.লীগ নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

প্রকাশিত: ০৩:২৩:৪৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩

কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় মোস্তফা কামাল মুন্সি নামে এক আওয়ামী লীগ নেতাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের নয়াচর এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

নিহত মোস্তফা কামাল মুন্সি তিতাস উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তাঁর বাড়ি রঘুনাথপুর এলাকায়।

তিতাস থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাঞ্চন কান্তি দাস ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি জানান, নিহত আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা কামাল মুন্সির সঙ্গে পূর্ব-শত্রুতা ছিল ওই এলাকার সাঈদুর নামে একজনের। সেই শত্রুতার জেরে সোমবার বিকেলে নয়াপুর এলাকায় কথা কাটাকাটি হয় দুজনের মধ্যে। এ সময় ছুরি দিয়ে মোস্তফা কামাল মুন্সির পেটে আঘাত করে পালিয়ে যান সাঈদুর ও তার সঙ্গীরা। পরে স্থানীয়রা মোস্তফা কামাল মুন্সিকে উদ্ধার করে তিতাস উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ওসি বলেন, আমরা ঘটনাস্থলে এসেছি, এখনো সেখানেই অবস্থান করছি। ঘাতকদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে। আমাদের একাধিক টিম কাজ করছে মাঠে। সাঈদুরের সঙ্গে আর কারা কারা ছিল তা খুঁজে বের করার চেষ্টা চলছে।