০৫:১০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মির্জা ফখরুলকে পল্টন থানার মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন

নাশকতার অভিযোগে পল্টন মডেল থানায় করা মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পল্টন মডেল থানার উপপরিদর্শক সুমিত কুমার এ আবেদন করেন। সোমবার গ্রেফতার দেখানোর বিষয়ে শুনানি হবে। শুক্রবার পল্টন থানার আদালতের নিবন্ধন শাখা থেকে জানা যায় এ তথ্য।

এর আগে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় ২৯ অক্টোবর গ্রেফতার দেখিয়ে মির্জা ফখরুলকে আদালতে হাজির করা হয়। এ মামলাটি করা হয় রমনা মডেল থানায়।

এরপর এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এরপর ২ নভেম্বর মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ। আবেদনের পর আদালতে জামিন শুনানির জন্য ২০ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। ওইদিন রাষ্ট্রপক্ষ জামিন শুনানি পেছানোর জন্য আবেদন করে। এরপর আদালত জামিন শুনানি পিছিয়ে ২২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। ওইদিন শুনানি শেষে জজকোর্ট তার জামিন নামঞ্জুর করেন।

এরপর ৫ ডিসেম্বর উচ্চ আদালতে তার জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। ৭ ডিসেম্বর ফখরুলকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল দেন। রাষ্ট্রপক্ষকে এক সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

সূত্র : জাগোনিউজ

বিষয়

মির্জা ফখরুলকে পল্টন থানার মামলায় গ্রেফতার দেখানোর আবেদন

প্রকাশিত: ১২:২৩:০৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৫ ডিসেম্বর ২০২৩

নাশকতার অভিযোগে পল্টন মডেল থানায় করা মামলায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে গ্রেফতার দেখানোর আবেদন করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও পল্টন মডেল থানার উপপরিদর্শক সুমিত কুমার এ আবেদন করেন। সোমবার গ্রেফতার দেখানোর বিষয়ে শুনানি হবে। শুক্রবার পল্টন থানার আদালতের নিবন্ধন শাখা থেকে জানা যায় এ তথ্য।

এর আগে প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলার ঘটনায় ২৯ অক্টোবর গ্রেফতার দেখিয়ে মির্জা ফখরুলকে আদালতে হাজির করা হয়। এ মামলাটি করা হয় রমনা মডেল থানায়।

এরপর এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। অন্যদিকে আসামিপক্ষ জামিন চেয়ে আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিনের আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এরপর ২ নভেম্বর মির্জা ফখরুলের জামিন চেয়ে আবেদন করেন আইনজীবী সৈয়দ জয়নুল আবেদীন মেজবাহ। আবেদনের পর আদালতে জামিন শুনানির জন্য ২০ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। ওইদিন রাষ্ট্রপক্ষ জামিন শুনানি পেছানোর জন্য আবেদন করে। এরপর আদালত জামিন শুনানি পিছিয়ে ২২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। ওইদিন শুনানি শেষে জজকোর্ট তার জামিন নামঞ্জুর করেন।

এরপর ৫ ডিসেম্বর উচ্চ আদালতে তার জামিন চেয়ে আবেদন করা হয়। ৭ ডিসেম্বর ফখরুলকে কেন জামিন দেওয়া হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. সেলিম ও বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রুল দেন। রাষ্ট্রপক্ষকে এক সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

সূত্র : জাগোনিউজ