০২:০৭ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জৈন্তাপুরে বাস চাপায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার কাটাগাং নামক স্থানে যাত্রীবাহী বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হন আরো একজন।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে সিলেট তামাবিল মহাসড়কের কাটাগাং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন সিলেট সদরের খাদিমপাড়া ৩ নম্বর রোড এলাকার মরহুম হযরত আলীর ছেলে বাদশা মিয়া (৬০) ও তার স্ত্রী রোকেয়া বেগম (৫০)। তারা উভয়ই সিএনজি অটোরিকশার যাত্রী ছিলেন। আহত সিএনজি অটোরিকশাচালক একই এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে মিজানুর রহমান (২৫)।

হাইওয়ে পুলিশ জানায়, সকাল ১১টার দিকে জাফলং থেকে ছেড়ে আসা সিলেটগামী যাত্রীবাহী একটি বাসের সাথে বিপরীত দিক থেকে আসা জাফলংগামী সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।

এ সময় স্থানীয়রা আহত অটোরিকশাচালক ও যাত্রীদের উদ্ধার করে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রোকেয়া বেগমকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় গুরুতর আহত রোকেয়ার স্বামী বাদশা মিয়াকে ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হলে সেখানে সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

তামাবিল হাইওয়ে পুলিশের অফিসার (ইনচার্জ) জাহিদুল ইসলাম দুর্ঘটনার বিষয়ে নিশ্চিত করে বলেন, নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। হাইওয়ে পুলিশ দুটি গাড়ি জব্দ করে।

বিষয়

জৈন্তাপুরে বাস চাপায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

প্রকাশিত: ০৬:০৭:৪০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৩

সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার কাটাগাং নামক স্থানে যাত্রীবাহী বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে স্বামী-স্ত্রী নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হন আরো একজন।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে সিলেট তামাবিল মহাসড়কের কাটাগাং এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন সিলেট সদরের খাদিমপাড়া ৩ নম্বর রোড এলাকার মরহুম হযরত আলীর ছেলে বাদশা মিয়া (৬০) ও তার স্ত্রী রোকেয়া বেগম (৫০)। তারা উভয়ই সিএনজি অটোরিকশার যাত্রী ছিলেন। আহত সিএনজি অটোরিকশাচালক একই এলাকার তাজুল ইসলামের ছেলে মিজানুর রহমান (২৫)।

হাইওয়ে পুলিশ জানায়, সকাল ১১টার দিকে জাফলং থেকে ছেড়ে আসা সিলেটগামী যাত্রীবাহী একটি বাসের সাথে বিপরীত দিক থেকে আসা জাফলংগামী সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়।

এ সময় স্থানীয়রা আহত অটোরিকশাচালক ও যাত্রীদের উদ্ধার করে জৈন্তাপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রোকেয়া বেগমকে মৃত ঘোষণা করেন। এ সময় গুরুতর আহত রোকেয়ার স্বামী বাদশা মিয়াকে ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হলে সেখানে সন্ধ্যায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান।

তামাবিল হাইওয়ে পুলিশের অফিসার (ইনচার্জ) জাহিদুল ইসলাম দুর্ঘটনার বিষয়ে নিশ্চিত করে বলেন, নিহতদের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে। হাইওয়ে পুলিশ দুটি গাড়ি জব্দ করে।