০৯:৩৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিলেটে কমতে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি

ভারী বৃষ্টি না হওয়ায় সিলেটে নদ-নদীর পানি কিছুটা কমেছে। তবে এখনো কুশিয়ারা নদীর চার পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, আজ শুক্রবার বিকাল তিনটা পর্যন্ত সিলেটের কুশিয়ারা নদীর কুশিয়ারা নদীর অমলশিদ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এই নদীর শেওলা পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার, ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে ৭৬ সেন্টিমিটার এবং শেরপুর পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে আগের চেয়ে এসব পয়েন্টে পানির উচ্চতা কিছুটা কমেছে।

স্থানীয় প্রশাসন ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভারী বৃষ্টি ও ঢলের কারণে সিলেটে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি কিছুটা বেড়েছিল। তবে তা আশঙ্কাজনক নয়। আজ (শুক্রবার) বৃষ্টিপাত খুব বেশি না হওয়ায় পানি কমতে শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত জেলায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। তবে ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে বন্যার শঙ্কা রয়েছে।

পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, নদ–নদীতে পানি কমতে শুরু করেছে। তবে এখনো কুশিয়ারা নদীর চার পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার কোথাও বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি।

সিলেটে কমতে শুরু করেছে নদ-নদীর পানি

প্রকাশিত: ০৫:৩৪:১৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৪

ভারী বৃষ্টি না হওয়ায় সিলেটে নদ-নদীর পানি কিছুটা কমেছে। তবে এখনো কুশিয়ারা নদীর চার পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্য অনুযায়ী, আজ শুক্রবার বিকাল তিনটা পর্যন্ত সিলেটের কুশিয়ারা নদীর কুশিয়ারা নদীর অমলশিদ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এই নদীর শেওলা পয়েন্টে ২ সেন্টিমিটার, ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে ৭৬ সেন্টিমিটার এবং শেরপুর পয়েন্টে ১১ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে পানি প্রবাহিত হচ্ছিল। তবে আগের চেয়ে এসব পয়েন্টে পানির উচ্চতা কিছুটা কমেছে।

স্থানীয় প্রশাসন ও এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভারী বৃষ্টি ও ঢলের কারণে সিলেটে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি কিছুটা বেড়েছিল। তবে তা আশঙ্কাজনক নয়। আজ (শুক্রবার) বৃষ্টিপাত খুব বেশি না হওয়ায় পানি কমতে শুরু করেছে। এখন পর্যন্ত জেলায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার খবর পাওয়া যায়নি। তবে ভারতের উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢল ও বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে বন্যার শঙ্কা রয়েছে।

পাউবো সিলেটের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, নদ–নদীতে পানি কমতে শুরু করেছে। তবে এখনো কুশিয়ারা নদীর চার পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। জেলার কোথাও বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়নি।