০৮:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

কুশিয়ারা নদীর দুটি পয়েন্ট বিপৎসীমার ওপরে

ছবি: শরীফ আহমদ

টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে সিলেটে নদ-নদীর সব কটি পয়েন্ট পানি বাড়ছে। এরই মধ্যে কুশিয়ারা নদীর দুটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।

এদিকে, আবহাওয়া অধিদপ্তর আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সিলেটসহ দেশের কয়েকটি অঞ্চলে হালকা থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে।

সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপসহকারী আবহাওয়াবিদ অমর চন্দ্র তালুকদার বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ৩৬ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘণ্টা সিলেটে ২০৮ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছিল। তবে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে এসেছে।

সিলেট পাউবো সূত্র জানায়, কুশিয়ারা নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্ট ও শেওলা পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। তবে অন্য কোনো নদ-নদীর পয়েন্টে  আজ বুধবার দুপুর তিনটা পর্যন্ত বিপৎসীমা অতিক্রম না করলেও বিপৎসীমার কাছাকাছি রয়েছে। নদীর ওই পয়েন্টে গতকাল দুপুর ৩টায় পানি বিপৎসীমার ৬৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এই নদীর শেওলা পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার তিন সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এ ছাড়া বিপৎসীমার কাছাকাছি রয়েছে কুশিয়ারা নদীর অমলশিদ, সুরমা নদীর সিলেট ও কানাইঘাট পয়েন্ট।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিলেট কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, সিলেটের বৃষ্টিপাতের ওপর এই অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি নির্ভর করে না। মূলত ভারত সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় পাহাড়ি ঢলের ফলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।

কুশিয়ারা নদীর দুটি পয়েন্ট বিপৎসীমার ওপরে

প্রকাশিত: ০৮:১৪:০৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ২১ অগাস্ট ২০২৪

টানা বৃষ্টি ও উজানের ঢলে সিলেটে নদ-নদীর সব কটি পয়েন্ট পানি বাড়ছে। এরই মধ্যে কুশিয়ারা নদীর দুটি পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে।

এদিকে, আবহাওয়া অধিদপ্তর আগামী শুক্রবার পর্যন্ত সিলেটসহ দেশের কয়েকটি অঞ্চলে হালকা থেকে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দিয়েছে।

সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপসহকারী আবহাওয়াবিদ অমর চন্দ্র তালুকদার বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ৩৬ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে। এর আগের ২৪ ঘণ্টা সিলেটে ২০৮ দশমিক ৪ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছিল। তবে গত মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমে এসেছে।

সিলেট পাউবো সূত্র জানায়, কুশিয়ারা নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্ট ও শেওলা পয়েন্টে পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছে। তবে অন্য কোনো নদ-নদীর পয়েন্টে  আজ বুধবার দুপুর তিনটা পর্যন্ত বিপৎসীমা অতিক্রম না করলেও বিপৎসীমার কাছাকাছি রয়েছে। নদীর ওই পয়েন্টে গতকাল দুপুর ৩টায় পানি বিপৎসীমার ৬৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এই নদীর শেওলা পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার তিন সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। এ ছাড়া বিপৎসীমার কাছাকাছি রয়েছে কুশিয়ারা নদীর অমলশিদ, সুরমা নদীর সিলেট ও কানাইঘাট পয়েন্ট।

পানি উন্নয়ন বোর্ডের সিলেট কার্যালয়ের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে এখনই কিছু বলা যাচ্ছে না। তিনি বলেন, সিলেটের বৃষ্টিপাতের ওপর এই অঞ্চলের বন্যা পরিস্থিতি নির্ভর করে না। মূলত ভারত সীমান্তবর্তী এলাকা হওয়ায় পাহাড়ি ঢলের ফলে বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়।