০৩:৪৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারকে পদত্যাগ করতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এনায়েত হোসেন, ট্রেজারার মো. শাহ আলম ও রেজিস্ট্রার আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমানকে পদত্যাগ করতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (১২ আগস্ট) ক্যাম্পাসে বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ব্যানারে বিক্ষোভ সামাবেশ ও মিছিল করেন সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে প্রেস ব্রিফিং করেন বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

প্রেস ব্রিফিংয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা কাজি মাসুদ।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই দলীয় প্রভাব খাটিয়ে ভাইস চ্যান্সেলর, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রার নানা অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, মাইম্যান, অযোগ্যতা, দুর্নীতি, অসদাচরণ, দলীয়করণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে আসছেন। তাঁরা দলীয় প্রভাব খাটিয়ে নিরীহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি-দাওয়া ও অধিকার থেকে বঞ্চিত করে আসছেন। রেজিস্ট্রার স্বৈরাচার ফজলুর রহমান কথায় কথায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হুমকি দিয়ে আসছেন। তাঁর ভয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তটস্থ ছিলেন।

এছাড়া আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে তিনি (রেজিস্ট্রার) ক্যাম্পাসে একক রাজত্ব চালান। এই নৈরাজ্যের অবসান চান তাঁরা। এ জন্য উপাচার্য, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

বিষয়

সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারকে পদত্যাগ করতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম

প্রকাশিত: ০৫:৪৪:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ অগাস্ট ২০২৪

সিলেট মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এনায়েত হোসেন, ট্রেজারার মো. শাহ আলম ও রেজিস্ট্রার আবুল কালাম মো. ফজলুর রহমানকে পদত্যাগ করতে ৪৮ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেওয়া হয়েছে।

সোমবার (১২ আগস্ট) ক্যাম্পাসে বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের ব্যানারে বিক্ষোভ সামাবেশ ও মিছিল করেন সর্বস্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে প্রেস ব্রিফিং করেন বৈষম্যবিরোধী কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা।

প্রেস ব্রিফিংয়ে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা কাজি মাসুদ।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই দলীয় প্রভাব খাটিয়ে ভাইস চ্যান্সেলর, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রার নানা অনিয়ম, স্বেচ্ছাচারিতা, স্বজনপ্রীতি, মাইম্যান, অযোগ্যতা, দুর্নীতি, অসদাচরণ, দলীয়করণ ও ক্ষমতার অপব্যবহার করে আসছেন। তাঁরা দলীয় প্রভাব খাটিয়ে নিরীহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ন্যায্য দাবি-দাওয়া ও অধিকার থেকে বঞ্চিত করে আসছেন। রেজিস্ট্রার স্বৈরাচার ফজলুর রহমান কথায় কথায় কর্মকর্তা-কর্মচারীদের হুমকি দিয়ে আসছেন। তাঁর ভয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তটস্থ ছিলেন।

এছাড়া আওয়ামী লীগের নাম ভাঙিয়ে তিনি (রেজিস্ট্রার) ক্যাম্পাসে একক রাজত্ব চালান। এই নৈরাজ্যের অবসান চান তাঁরা। এ জন্য উপাচার্য, ট্রেজারার ও রেজিস্ট্রারকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে হবে। অন্যথায় কঠোর কর্মসূচি ঘোষণার হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।