০৪:০৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সরকার পতনের এক দফা ঘোষণা

ছবি- ঢাকা পোস্ট

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রিসভার সব সদস্যের পদত্যাগ দাবির এক দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শনিবার (৩ আগস্ট) বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই ঘোষণা দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম।

একই সঙ্গে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তির নেতৃত্বে জাতীয় সরকার গঠনের দাবি জানানো হয়েছে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, যেহেতু বর্তমান সরকারের নির্দেশে নির্বিচারে গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে। নারী-শিশু-ছাত্র-শিক্ষক-শ্রমিক কেউ এই গণহত্যা থেকে রেহাই পাননি। সেহেতু, আমরা বর্তমান স্বৈরাচারী সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করছি।

নাহিদ বলেন, এক দফা দাবিতে আগামীকাল রোববার (৪ আগস্ট) সারাদেশে সর্বাত্মক অসহযোগ শুরু হবে।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র চলমান আন্দোলন ১৬ জুলাই আন্দোলন সহিংস রূপ নেয়। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া এই আন্দোলনে আড়াই শতাধিক মানুষ নিহত হন। আহত হন হাজার হাজার মানুষ।

এই আন্দোলনে গোটা দেশ স্থবির হয়ে পড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে দেশে কারফিউ জারি করে সেনা মোতায়েনের করে সরকার। তবে আন্দোলনকারীরা আন্দোলন অব্যাহত রাখেন।

সরকার পতনের এক দফা ঘোষণা

প্রকাশিত: ০৬:৫২:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ অগাস্ট ২০২৪

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও মন্ত্রিসভার সব সদস্যের পদত্যাগ দাবির এক দফা কর্মসূচি ঘোষণা করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। শনিবার (৩ আগস্ট) বিকেলে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এই ঘোষণা দেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাহিদ ইসলাম।

একই সঙ্গে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তির নেতৃত্বে জাতীয় সরকার গঠনের দাবি জানানো হয়েছে।

নাহিদ ইসলাম বলেন, যেহেতু বর্তমান সরকারের নির্দেশে নির্বিচারে গণহত্যা সংঘটিত হয়েছে। নারী-শিশু-ছাত্র-শিক্ষক-শ্রমিক কেউ এই গণহত্যা থেকে রেহাই পাননি। সেহেতু, আমরা বর্তমান স্বৈরাচারী সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবি ঘোষণা করছি।

নাহিদ বলেন, এক দফা দাবিতে আগামীকাল রোববার (৪ আগস্ট) সারাদেশে সর্বাত্মক অসহযোগ শুরু হবে।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র চলমান আন্দোলন ১৬ জুলাই আন্দোলন সহিংস রূপ নেয়। সারা দেশে ছড়িয়ে পড়া এই আন্দোলনে আড়াই শতাধিক মানুষ নিহত হন। আহত হন হাজার হাজার মানুষ।

এই আন্দোলনে গোটা দেশ স্থবির হয়ে পড়ে। পরিস্থিতি সামাল দিতে দেশে কারফিউ জারি করে সেনা মোতায়েনের করে সরকার। তবে আন্দোলনকারীরা আন্দোলন অব্যাহত রাখেন।