১০:৪১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া নিয়ে সংঘর্ষে পুলিশসহ শতাধিক আহত

হবিগঞ্জে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়াকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।ধুলিয়াখাল পয়েন্টের কারাগার ফটক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯ টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত মাস্টার বাড়ি ও মোল্লা বাড়ির লোকজনের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। এতে ৭ পুলিশসহ শতাধিক আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয়রা জানান, ধুলিয়াখাল পয়েন্টের কারাগার ফটক এলাকায় কেরাম খেলায় বসে মাস্টার বাড়ির আলমগীর, সেলিম ও মোল্লাবাড়ির শাহিন ও সাবেক ইউপি সদস্য গিয়াস উদ্দিনের লোকজন। খেলা চলাকালে একটি পক্ষ সিগারেট খেয়ে তার ধোঁয়া ছাড়ে। এ নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে মাস্টার বাড়ির আলমগীর এবং মোল্লাবাড়ির শাহিন ও সাবেক ইউপি সদস্য গিয়াস উদ্দিনের নেতৃত্বে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।

দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে ইট পাটকেল নিক্ষেপে পিকআপ ও মোটর সাইকেলসহ কয়েকটি গাড়ি ও দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। এতে ওই এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ২১ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ৪ রাউন্ড কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি অজয় চন্দ্র দেব বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। দাঙ্গাবাজদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত আছে।

সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়া নিয়ে সংঘর্ষে পুলিশসহ শতাধিক আহত

প্রকাশিত: ১০:০৭:০৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২২ মার্চ ২০২৪
হবিগঞ্জে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়াকে কেন্দ্র করে দুই গোষ্ঠীর লোকজনের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।ধুলিয়াখাল পয়েন্টের কারাগার ফটক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ৯ টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত মাস্টার বাড়ি ও মোল্লা বাড়ির লোকজনের মধ্যে এ সংঘর্ষ হয়। এতে ৭ পুলিশসহ শতাধিক আহত হয়েছেন। খবর পেয়ে পুলিশ রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

স্থানীয়রা জানান, ধুলিয়াখাল পয়েন্টের কারাগার ফটক এলাকায় কেরাম খেলায় বসে মাস্টার বাড়ির আলমগীর, সেলিম ও মোল্লাবাড়ির শাহিন ও সাবেক ইউপি সদস্য গিয়াস উদ্দিনের লোকজন। খেলা চলাকালে একটি পক্ষ সিগারেট খেয়ে তার ধোঁয়া ছাড়ে। এ নিয়ে দুইপক্ষের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। এক পর্যায়ে মাস্টার বাড়ির আলমগীর এবং মোল্লাবাড়ির শাহিন ও সাবেক ইউপি সদস্য গিয়াস উদ্দিনের নেতৃত্বে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ বাধে।

দেড় ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে ইট পাটকেল নিক্ষেপে পিকআপ ও মোটর সাইকেলসহ কয়েকটি গাড়ি ও দোকানপাট ভাঙচুর করা হয়। এতে ওই এলাকা রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ২১ রাউন্ড রাবার বুলেট ও ৪ রাউন্ড কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।

হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ওসি অজয় চন্দ্র দেব বলেন, ‘বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। দাঙ্গাবাজদের গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত আছে।