০৯:১৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, সুনামগঞ্জে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত

ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকায় সুরমা নদীর পানি সুনামগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫২ সেন্টিমিটার ও ছাতক পয়েন্টে ১৩৮ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে।

আজ মঙ্গলবার ভোর রাত থেকে সুনামগঞ্জে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের ফলে শহরে ফের পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। সুনামগঞ্জ শহরের বিভিন্ন এলাকায় পানি প্রবেশ করতে শুরু করায় অনেকেই আশ্রয় নিয়েছে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে।

সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ আশ্রয়কেন্দ্রে ৫০টি পরিবার এরইমধ্যে আশ্রয় নিয়েছে। বসতভিটায় পানি ওঠায় বাধ্য হয়ে সোমবার রাত থেকে পরিবার পরিজন ও গৃহপালিত পশু নিয়ে এখানে আশ্রয় নিয়েছে শ্রমজীবী মানুষগুলো। গ্রামীণ সড়ক একের পর এক ডুবছে। জেলার ছাতক থেকে গোবিন্দগঞ্জ সড়কের প্রায় দেড় কিলোমিটার অংশ বানের পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব সড়কের ওপর দিয়ে তীব্র স্রোত যাচ্ছে। এছাড়া, সোমবার থেকেই প্লাবিত আছে জেলার ১০ উপজেলার শতাধিক গ্রাম। ভোগান্তিতে আছে দুই লাখের বেশি মানুষ।

জেলার সুনামগঞ্জ সদর, শান্তিগঞ্জ, ধর্মপাশা, দিরাই, জগন্নাথপুর, ছাতক, দিরাই, দোয়ারাবাজার, বিশ্বম্ভরপুর ও তাহিরপুর উপজেলার অধিকাংশ গ্রামীণ সড়ক পনিতে তলিয়ে যাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এসব উপজেলার বাসিন্দারা। এই ১০ উপজেলার শতাধিক গ্রামের বসতভিটায় পানি আসায় মানুষ দুর্বিসহ জীবনযাপন করছেন।

সুনামগঞ্জ জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, নদীগুলোর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করে চারদিকে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এজন্য সবাইকে সচেতন থাকার আহবান জানান তিনি।

বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, সুনামগঞ্জে শতাধিক গ্রাম প্লাবিত

প্রকাশিত: ০২:৫০:২৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জুন ২০২৪

ভারী বৃষ্টিপাত ও পাহাড়ি ঢল অব্যাহত থাকায় সুরমা নদীর পানি সুনামগঞ্জ পয়েন্টে বিপৎসীমার ৫২ সেন্টিমিটার ও ছাতক পয়েন্টে ১৩৮ সেন্টিমিটার ওপরে প্রবাহিত হচ্ছে।

আজ মঙ্গলবার ভোর রাত থেকে সুনামগঞ্জে ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলের ফলে শহরে ফের পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। সুনামগঞ্জ শহরের বিভিন্ন এলাকায় পানি প্রবেশ করতে শুরু করায় অনেকেই আশ্রয় নিয়েছে বিভিন্ন আশ্রয়কেন্দ্রে।

সুনামগঞ্জ সরকারি কলেজ আশ্রয়কেন্দ্রে ৫০টি পরিবার এরইমধ্যে আশ্রয় নিয়েছে। বসতভিটায় পানি ওঠায় বাধ্য হয়ে সোমবার রাত থেকে পরিবার পরিজন ও গৃহপালিত পশু নিয়ে এখানে আশ্রয় নিয়েছে শ্রমজীবী মানুষগুলো। গ্রামীণ সড়ক একের পর এক ডুবছে। জেলার ছাতক থেকে গোবিন্দগঞ্জ সড়কের প্রায় দেড় কিলোমিটার অংশ বানের পানিতে তলিয়ে গেছে। এসব সড়কের ওপর দিয়ে তীব্র স্রোত যাচ্ছে। এছাড়া, সোমবার থেকেই প্লাবিত আছে জেলার ১০ উপজেলার শতাধিক গ্রাম। ভোগান্তিতে আছে দুই লাখের বেশি মানুষ।

জেলার সুনামগঞ্জ সদর, শান্তিগঞ্জ, ধর্মপাশা, দিরাই, জগন্নাথপুর, ছাতক, দিরাই, দোয়ারাবাজার, বিশ্বম্ভরপুর ও তাহিরপুর উপজেলার অধিকাংশ গ্রামীণ সড়ক পনিতে তলিয়ে যাওয়ায় চরম দুর্ভোগে পড়েছেন এসব উপজেলার বাসিন্দারা। এই ১০ উপজেলার শতাধিক গ্রামের বসতভিটায় পানি আসায় মানুষ দুর্বিসহ জীবনযাপন করছেন।

সুনামগঞ্জ জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী মামুন হাওলাদার বলেন, নদীগুলোর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করে চারদিকে পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। এজন্য সবাইকে সচেতন থাকার আহবান জানান তিনি।