১০:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বিয়ানীবাজারে পল্লী বিদ্যুতের বকেয়া বিল ৫ কোটি টাকা

২-৩ মাসের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া পড়লেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় সিলেটের বিয়ানীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ অফিস। দিনের দীর্ঘসময় লোডশেডিং দেওয়ার পরও মাস শেষে গুনতে হয় ভৌতিক বিল। বকেয়া আদায়ে সাধারণ গ্রাহকদের কোন ছাড় দেয়না তারা।

এরপরও উপজেলার বিভিন্ন প্রতিষ্টান, স্কুল, কলেজ, মসজিদ-মন্দির এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় স্থানীয় পল্লী বিদ্যুতের প্রায় ৫ কোটি টাকা বকেয়া আদায় হচ্ছেনা-সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বিয়ানীবাজারে কোন দপ্তরের নিকট কত টাকা বকেয়া রয়েছে তা জানাতে তাৎক্ষণিক রাজি হননি পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএম ভজন কুমার বর্ধণ। তিনি জানান, গত জুন মাসে বকেয়া আদায়ে আমরা কাউকে ছাড় দেইনি।

পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক আবু হানিফ বলেন, জুন ও ডিসেম্বর মাসের বিল বকেয়া পড়লেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এছাড়া অন্যান্য মাসে পর পর দুটি বিল বকেয়া পড়লে তৃতীয় মাসে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কথা থাকলেও বর্তমানে আগেই বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। বিল পরিশোধের পর পুনরায় সংযোগ প্রদানের জন্য আবেদন করলে গ্রাহককে গুনতে হয় এক হাজার দুই’শ টাকা।

বিয়ানীবাজারে পল্লী বিদ্যুতের বকেয়া বিল ৫ কোটি টাকা

প্রকাশিত: ০৬:১১:৪৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ জুলাই ২০২৪

২-৩ মাসের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া পড়লেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেয় সিলেটের বিয়ানীবাজার পল্লী বিদ্যুৎ অফিস। দিনের দীর্ঘসময় লোডশেডিং দেওয়ার পরও মাস শেষে গুনতে হয় ভৌতিক বিল। বকেয়া আদায়ে সাধারণ গ্রাহকদের কোন ছাড় দেয়না তারা।

এরপরও উপজেলার বিভিন্ন প্রতিষ্টান, স্কুল, কলেজ, মসজিদ-মন্দির এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় স্থানীয় পল্লী বিদ্যুতের প্রায় ৫ কোটি টাকা বকেয়া আদায় হচ্ছেনা-সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। বিয়ানীবাজারে কোন দপ্তরের নিকট কত টাকা বকেয়া রয়েছে তা জানাতে তাৎক্ষণিক রাজি হননি পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের ডিজিএম ভজন কুমার বর্ধণ। তিনি জানান, গত জুন মাসে বকেয়া আদায়ে আমরা কাউকে ছাড় দেইনি।

পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহক আবু হানিফ বলেন, জুন ও ডিসেম্বর মাসের বিল বকেয়া পড়লেই সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়। এছাড়া অন্যান্য মাসে পর পর দুটি বিল বকেয়া পড়লে তৃতীয় মাসে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কথা থাকলেও বর্তমানে আগেই বিচ্ছিন্ন করা হচ্ছে। বিল পরিশোধের পর পুনরায় সংযোগ প্রদানের জন্য আবেদন করলে গ্রাহককে গুনতে হয় এক হাজার দুই’শ টাকা।