০৪:৫৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পানি কমছে ধীরে, এখনও আশ্রয়কেন্দ্রে ১২ হাজার মানুষ

টানা কয়েক দিনের রোদে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির আরও উন্নতি হয়েছে। নদনদীগুলোর সব পয়েন্টে প্রতিদিনই ৫ থেকে ৩ সেন্টিমিটার করে পানি কমছে। এরই মধ্যে সুরমা নদীর পানি সব পয়েন্ট বিপৎসীমার নিচে নেমে এসেছে। আর কুশিয়ারা নদীর পানি একটি পয়েন্টে বিপৎসসীমার ওপরে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে প্লাবিত এলাকাগুলো থেকে বন্যার পানি নামছে ধীরে।

সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন বলেন, সিলেটে আজ স্বাভাবিক বৃষ্টির হতে পারে। তবে ২৮ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস আছে।

সিলেট পাউবো সূত্র জানায়, আজ বিকেল বিকেল ছয়টায় সুরমা নদীর সব পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার নিচে নেমে এসেছে। তবে কুশিয়ারা নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৯১ সেন্টিমিটার ওপরে অবস্থান করছেএছাড়া বাকি সব পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার নিচে অবস্থান করছে।

সিলেট জেলা প্রশাসনের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিলেটে এখনো ৭ লাখ ৮৪ হাজার ২৫০ জন মানুষ বন্যায় আক্রন্ত। বর্তমানে মহানগরের ২টি ওয়ার্ড জেলার ১০৮টি ইউনিয়নে বন্যার পানি রয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে ১২ হাজার ৪২৩ জন মানুষ। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে সরকারি-বেসরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আছে।

সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, নদ-নদী পানিতে ভরাট থাকায় পানি নামতে সময় লাগছে। পাহাড়ি ঢল না নামলে এবং বৃষ্টি কম হলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে।

পানি কমছে ধীরে, এখনও আশ্রয়কেন্দ্রে ১২ হাজার মানুষ

প্রকাশিত: ০৭:০৭:৪০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ জুন ২০২৪

টানা কয়েক দিনের রোদে সিলেটের বন্যা পরিস্থিতির আরও উন্নতি হয়েছে। নদনদীগুলোর সব পয়েন্টে প্রতিদিনই ৫ থেকে ৩ সেন্টিমিটার করে পানি কমছে। এরই মধ্যে সুরমা নদীর পানি সব পয়েন্ট বিপৎসীমার নিচে নেমে এসেছে। আর কুশিয়ারা নদীর পানি একটি পয়েন্টে বিপৎসসীমার ওপরে দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। তবে প্লাবিত এলাকাগুলো থেকে বন্যার পানি নামছে ধীরে।

সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ শাহ মো. সজীব হোসাইন বলেন, সিলেটে আজ স্বাভাবিক বৃষ্টির হতে পারে। তবে ২৮ জুন থেকে ৩ জুলাই পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস আছে।

সিলেট পাউবো সূত্র জানায়, আজ বিকেল বিকেল ছয়টায় সুরমা নদীর সব পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার নিচে নেমে এসেছে। তবে কুশিয়ারা নদীর ফেঞ্চুগঞ্জ পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার ৯১ সেন্টিমিটার ওপরে অবস্থান করছেএছাড়া বাকি সব পয়েন্টে পানি বিপৎসীমার নিচে অবস্থান করছে।

সিলেট জেলা প্রশাসনের সর্বশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সিলেটে এখনো ৭ লাখ ৮৪ হাজার ২৫০ জন মানুষ বন্যায় আক্রন্ত। বর্তমানে মহানগরের ২টি ওয়ার্ড জেলার ১০৮টি ইউনিয়নে বন্যার পানি রয়েছে। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আশ্রয়কেন্দ্রে ঠাঁই নিয়েছে ১২ হাজার ৪২৩ জন মানুষ। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে সরকারি-বেসরকারিভাবে ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত আছে।

সিলেট পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাশ বলেন, নদ-নদী পানিতে ভরাট থাকায় পানি নামতে সময় লাগছে। পাহাড়ি ঢল না নামলে এবং বৃষ্টি কম হলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে।