০৩:১১ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সুরমা-কুশিয়ারাসহ ২০টি নদী খনন করা হবে: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী

সাংবাদিকদের সাথে কথা বলছেন পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক।

সিলেটবাসীকে বন্যার কবল থেকে রক্ষা করতে সবধরনের পদক্ষেপ গ্রহনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

শুক্রবার (২১ জুন) সকালে সিলেট নগরীর ক্বীন ব্রিজ এলাকায় সুরমা নদী পরিদর্শনকালে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, আগামীতে সিলেট—সুনামগঞ্জের বন্যা কবলিত এলাকা কিভাবে সহনীয় পর্যায় নিয়ে আসতে পারি সে লক্ষে আমরা আলোচনা করেছি। ইতো মধ্যে সুরমা নদীর ১৫ কিলোমিটারের মধ্যে ১২ কিলোমিটার খনন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বন্যার পানি কমে গেলে বাকিটুকু খনন করা হবে। এছাড়াও সামগ্রীক ভাবে সুরমা—কুশিয়ারা নদী খনন করবো। সুনামগেঞ্জর ছোট বড় ২০টি নদী আমরা খনন করবো। এ খনন কাজ করলে নদীতে উজান থেকে নেমে আসা পানির ধারন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এ লক্ষ্যে আমি স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডকে নির্দেশনা দিয়েছি। উজান থেকে যে পরিমাণ পানি আসে তার ধারন করার ক্ষমতা তৈরি করার জন্য যে সকল নদী ও খাল খনন করার দরকার সিলেটের প্রধান প্রকৌশলীকে নির্দেশনা দিয়েছি।

জাহিদ ফারুক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিলেটের বন্যার খোঁজ—খবর রাখছেন। তিনি আমাকে সব সময় সজাগ থেকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। আমি আসার আগে এখানে (সিলেট) ত্রাণ ও দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রীকেও তিনি পাঠিয়েছেন। সার্বক্ষণিক তিনি সিলেটের খবর রাখছেন এবং সিলেটবাসীকে বন্যার কবল থেকে রক্ষা করার যা যা করণীয় তা করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন।

এ সময় সিলেট—৩ আসনের এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান, সিসিকের প্রধান নির্বাহী ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান, কাউন্সিলরবৃন্দ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাস, সিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর উপস্থিত ছিলেন।

সুরমা-কুশিয়ারাসহ ২০টি নদী খনন করা হবে: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত: ০৩:৪৫:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২১ জুন ২০২৪

সিলেটবাসীকে বন্যার কবল থেকে রক্ষা করতে সবধরনের পদক্ষেপ গ্রহনের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

শুক্রবার (২১ জুন) সকালে সিলেট নগরীর ক্বীন ব্রিজ এলাকায় সুরমা নদী পরিদর্শনকালে পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক এ কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, আগামীতে সিলেট—সুনামগঞ্জের বন্যা কবলিত এলাকা কিভাবে সহনীয় পর্যায় নিয়ে আসতে পারি সে লক্ষে আমরা আলোচনা করেছি। ইতো মধ্যে সুরমা নদীর ১৫ কিলোমিটারের মধ্যে ১২ কিলোমিটার খনন কাজ সম্পন্ন হয়েছে। বন্যার পানি কমে গেলে বাকিটুকু খনন করা হবে। এছাড়াও সামগ্রীক ভাবে সুরমা—কুশিয়ারা নদী খনন করবো। সুনামগেঞ্জর ছোট বড় ২০টি নদী আমরা খনন করবো। এ খনন কাজ করলে নদীতে উজান থেকে নেমে আসা পানির ধারন ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে। এ লক্ষ্যে আমি স্থানীয় পানি উন্নয়ন বোর্ডকে নির্দেশনা দিয়েছি। উজান থেকে যে পরিমাণ পানি আসে তার ধারন করার ক্ষমতা তৈরি করার জন্য যে সকল নদী ও খাল খনন করার দরকার সিলেটের প্রধান প্রকৌশলীকে নির্দেশনা দিয়েছি।

জাহিদ ফারুক বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিলেটের বন্যার খোঁজ—খবর রাখছেন। তিনি আমাকে সব সময় সজাগ থেকে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। আমি আসার আগে এখানে (সিলেট) ত্রাণ ও দুর্যোগ প্রতিমন্ত্রীকেও তিনি পাঠিয়েছেন। সার্বক্ষণিক তিনি সিলেটের খবর রাখছেন এবং সিলেটবাসীকে বন্যার কবল থেকে রক্ষা করার যা যা করণীয় তা করার নির্দেশনা প্রদান করেছেন।

এ সময় সিলেট—৩ আসনের এমপি হাবিবুর রহমান হাবিব, সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী, জেলা প্রশাসক শেখ রাসেল হাসান, সিসিকের প্রধান নির্বাহী ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী, প্রধান প্রকৌশলী নূর আজিজুর রহমান, কাউন্সিলরবৃন্দ, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী দীপক রঞ্জন দাস, সিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা সাজলু লস্কর উপস্থিত ছিলেন।